শিরোনাম

লোকোমোটিভ

সঠিক পদক্ষেপের অভাবে অকেজো হওয়ার পথে ২১ রেল ইঞ্জিন

।। নিউজ ডেস্ক ।।বাংলাদেশ রেলওয়েতে ১৯১টি মিটারগেজ ও ৯২টি ব্রডগেজ লোকোমোটিভ (রেল ইঞ্জিন) রয়েছে। রেল ইঞ্জিন মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হয় ২০১৯ সালে। তিন বছর হয়ে গেলেও এখনো আলোর মুখ দেখেনি সেই প্রকল্প। উল্টো কাজ অসমাপ্ত…


পুরোনো ইঞ্জিন নতুন করে উদ্বোধন করল রেল!

নিউজ ডেস্ক: গত দুই বছরে রেলের বহরে যুক্ত হয়েছে ৪৬টি ইঞ্জিন। এর মধ্যে ব্রডগেজ ইঞ্জিন রয়েছে ১৬টি ও মিটারগেজ ৩০টি। এগুলোর মধ্যে ২৮টি ইঞ্জিন বিভিন্ন রুটে আগেই চালানো শুরু করেছে রেলওয়ে। এর মধ্যে ১০টি মিটারগেজ…


কোচ ও লোকোমোটিভ তৈরির কারখানা পরিদর্শনে যাচ্ছেন রেলমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক: রেলের কোচ ও লোকোমোটিভ তৈরির কারখানা পরিদর্শনে সাতদিনের সফরে তুরস্কে যাচ্ছেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। রোববার (২৭ মার্চ) রাত ১০টায় তার্কিশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে আট সদস্যের প্রতিনিধিদল নিয়ে তুরস্কের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়বেন রেলমন্ত্রী।…


টার্ন টেবিল থেকে পড়ে গেল নতুন ইঞ্জিন

নিউজ ডেস্ক:কোরিয়ার হুন্দাই কোম্পানি থেকে আমদানিকৃত নতুন ১০টি ইঞ্জিনের মধ্যে ৩০১৪ সিরিয়ালের ইঞ্জিনটি টার্ন টেবিল থেকে অসতর্কতা ও অদক্ষতার কারণে পড়ে গেছে। মঙ্গলবার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরের দিকে পাহাড়তলী লোকোশেডের টার্ন টেবিল লাইন থেকে এ ইঞ্জিনটি…


স্বাধীন পর্যালোচনার নামে দুর্নীতি আড়ালের চেষ্টা!

ইসমাইলআলী: দক্ষিণ কোরিয়ার হুন্দাই রোটেমের সরবরাহকৃত ১০ মিটারগেজ লোকোমোটিভে (ইঞ্জিন) চুক্তি অনুযায়ী বিভিন্ন যন্ত্রাংশ সংযোজন করা হয়নি। এজন্য গত বছর আগস্টে দেশে এলেও ইঞ্জিনগুলো গ্রহণ করা হয়নি। এক্ষেত্রে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত কমিটি ইঞ্জিন সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান…


বেশি দামে নিম্নমানের ইঞ্জিন কিনেছে রেল!

ইসমাইলআলী: ১০ মাসের মধ্যে ১০০টি মিটারগেজ লোকোমোটিভ (ইঞ্জিন) কেনায় তিনটি পৃথক চুক্তি করে রেলওয়ে। এ তিন চুক্তির আওতায় ১০, ৭০ ও ২০টি ইঞ্জিন সরবরাহ করছে দক্ষিণ কোরিয়ার হুন্দাই রোটেম। এর মধ্যে ১০ ইঞ্জিনে নিম্নমানের যন্ত্রাংশ সংযোজন…


রেলওয়ের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চাইলেন রেলমন্ত্রী

বাংলাদেশ রেলওয়ের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রকে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন। বুধবার ( ১০ মার্চ ) রেল ভবনে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার রেলমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য স্বাক্ষাতকালে এই আহ্বান জানান মন্ত্রী।বাংলাদেশ রেলওয়ের লোকো…


৪৮ বছর পর লাগেজ ভ্যান কিনছে রেল

শামীম রাহমান : প্রায় অর্ধশতক পর লাগেজ ভ্যান কিনতে যাচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এজন্য ‘রোলিং স্টক অপারেশনস ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট অব বাংলাদেশ রেলওয়ে (রোলিং স্টক প্রকিউরমেন্ট)’ শীর্ষক একটি প্রকল্পও এরই মধ্যে হাতে নেয়া হয়েছে। প্রকল্পের আওতায় ১২৫টি লাগেজ ভ্যানের পাশাপাশি ৩০০ খোলা ওয়াগন ও ৭০০ কাভার্ড ওয়াগন কেনা হবে। এর আগে বাংলাদেশ রেলওয়ে সর্বশেষ লাগেজ ভ্যান কিনেছিল ১৯৭২ সালে। এরপর কেটে গেছে ৪৮ বছর। এক যুগেরও বেশি সময় আগে শেষ হয়েছে লাগেজ ভ্যানগুলোর আয়ুষ্কাল। এ অবস্থায় নতুন করে ১২৫টি লাগেজ ভ্যান কেনার উদ্যোগ নিয়েছে রেলওয়ে। এজন্য গৃহীত প্রকল্পে ঋণসহায়তা দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। প্রকল্পটিতে সব মিলিয়ে খরচ হচ্ছে ৩ হাজার ৬০২ কোটি টাকা। এর মধ্যে এডিবির ঋণ ২ হাজার ৮৩৯ কোটি টাকা। বাকি ৭৬২ কোটি টাকা জোগান দিচ্ছে সরকার। এর মধ্যে ১২৫টি লাগেজ ভ্যান কিনতে সব মিলিয়ে খরচ হচ্ছে ৩২৮ কোটি টাকা। ৩০০ খোলা ওয়াগনের দাম পড়ছে ২০৮ কোটি ও ৭০০ কাভার্ড ওয়াগন কিনতে খরচ হচ্ছে ৫৪০ কোটি টাকা। এর বাইরে ১ হাজার ৪৫২ কোটি টাকায় ৪০টি ব্রড গেজ ইঞ্জিনও (লোকোমোটিভ) কেনা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে লাগেজ ভ্যান ব্যবহার হয় মূলত কৃষিপণ্য, যাত্রীদের ভারী মালপত্র ও ব্যবসায়িক পণ্য পরিবহনের কাজে। ভ্যানগুলো জুড়ে দেয়া থাকে বিভিন্ন গন্তব্যের ট্রেনে। বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ের বহরে সচল লাগেজ ভ্যান আছে ৬৩টি, যার ৫৩টিই মিটার গেজে চলার উপযোগী। নতুন লাগেজ ভ্যানগুলোর মধ্যে মিটার গেজ রেলপথে চলাচল উপযোগী ৭৫ ও ব্রড গেজ রেলপথে ৫০টি। প্রতিটি মিটার গেজ লাগেজ ভ্যানের প্রাক্কলিত দাম ধরা হয়েছে ২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। অন্যদিকে প্রতিটি ব্রড গেজ লাগেজ ভ্যানের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ কোটি ৫ লাখ টাকা। জানা গেছে, ১৯৭২ সালে রেলওয়েতে যেসব লাগেজ ভ্যান যোগ হয়েছিল, সেগুলো কেনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল ১৯৬৯ সালে। এ হিসেবে স্বাধীনতার পর এবারই প্রথম লাগেজ ভ্যান কেনার উদ্যোগ নিল বাংলাদেশ। স্বাভাবিকভাবেই লাগেজ ভ্যানের দরদামসংক্রান্ত তেমন কোনো তথ্য ছিল না রেলওয়ের কাছে। এ কারণে উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) তৈরি করতে বেশ বেগ পেতে হয় রেলওয়ে কর্মকর্তাদের। ফলে কেনার প্রক্রিয়ায় থাকা লাগেজ ভ্যানগুলোর দাম প্রাক্কলন করা হয় সম্প্রতি কেনা কোচের দামের ওপর ভিত্তি করে। লাগেজ ভ্যানের পাশাপাশি খোলা ওয়াগনও কেনা হচ্ছে প্রায় অর্ধশতক পর। বর্তমানে রেলওয়েতে ২৩১টি খোলা ওয়াগন আছে, যার সবই মিটার গেজের। এসব ওয়াগনের বয়স প্রায় ৫৫ বছর। নতুন করে মিটার গেজ রেলপথের জন্য ১৮০টি ও ব্রড গেজ রেলপথের জন্য কেনা হচ্ছে ১২০টি খোলা ওয়াগন। মিটার গেজের প্রতিটি খোলা ওয়াগনের দাম প্রাক্কলন করা হয়েছে ৭০ লাখ টাকা। অন্যদিকে প্রতিটি ব্রড গেজ খোলা ওয়াগনের দাম প্রাক্কলন করা হয়েছে ৯০ লাখ টাকা। একইভাবে কেনা হচ্ছে ৭০০ কাভার্ড ওয়াগন। এর মধ্যে ৪০০টি কেনা হচ্ছে মিটার গেজ রেলপথের জন্য, বাকি ৩০০টি ব্রড গেজের জন্য। প্রতিটি মিটার গেজ ওয়াগন ৮০ লাখ ও প্রতিটি ব্রড গেজ ওয়াগনের দাম ১ কোটি টাকা প্রাক্কলন করেছে রেলওয়ে। বর্তমানে রেলের বহরে সব মিলিয়ে কাভার্ড ওয়াগন আছে ৮২১টি। এসব ওয়াগনের বর্তমান বয়স ৩৭ বছর। মেকানিক্যাল কোড অনুযায়ী, একটি ওয়াগনের অর্থনৈতিক আয়ুষ্কাল ৪৫ বছর। অর্থাৎ কাভার্ড ওয়াগনগুলোরও আয়ু শেষদিকে এসে ঠেকেছে। বর্তমানে লাগেজ ভ্যান, খোলা ওয়াগন ও কাভার্ড ওয়াগনগুলো কিনতে টেন্ডার প্রক্রিয়া চলমান আছে। এরই মধ্যে এ টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে আগ্রহ দেখিয়েছে ইন্দোনেশিয়া। রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়া সফর করেছেন। এ সময় ইন্দোনেশিয়ার রেলগাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান পিটি ইনকা বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৫০টি ‘রেল কার’ সরবরাহের আগ্রহ দেখিয়েছে বলে জানিয়েছেন রেলওয়ে কর্মকর্তারা। ইন্দোনেশিয়া সফর শেষে গতকাল রাতেই রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজনের দেশে ফেরার কথা। দেশের বাইরে থাকায় তার সঙ্গে যোগাযোগ করে এ বিষয়ে বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। তবে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মোফাজ্জেল হোসেন বণিক বার্তাকে বলেছেন, লাগেজ ভ্যান, খোলা ওয়াগন, কাভার্ড ওয়াগনসহ বিভিন্ন ধরনের রোলিং স্টক সংগ্রহ প্রকল্পটি নেয়া হয় ২০১৭ সালে। রেলওয়ের বিদ্যমান লাগেজ ভ্যান, কাভার্ড ভ্যান ও ইঞ্জিন সংকট কাটাতে প্রকল্পটি নেয়া হয়। ২০২১ সালের মধ্যে প্রকল্পটি শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এসব রোলিং স্টক রেলের বহরে যোগ হলে পণ্য পরিবহন সেবা অনেক গতিশীল হবে। পাশাপাশি পণ্য পরিবহনের জন্য চারটি বিশেষায়িত ট্রেনও চালু করা সম্ভব হবে। রোলিং স্টক সরবরাহে ইন্দোনেশিয়ার আগ্রহের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, টেন্ডারে প্রয়োজনীয় যোগ্যতাসম্পন্ন যেকোনো কোম্পানিই অংশ নিতে পারে। যারা যোগ্য বিবেচিত হবে, তাদের কাছ থেকেই এসব রোলিং স্টক সংগ্রহ করা হবে। সুত্র:বণিক বার্তা, মার্চ ০৩, ২০২০


রেলের অচল ইঞ্জিন সচল, বাঁচল ৩০ কোটি টাকা

এম আর আলম: দেশে প্রথমবারের মতো পুড়ে গিয়ে অচল হয়ে পড়া রেলওয়ে ইঞ্জিনকে (লোকোমোটিভ) সচল করা হয়েছে। এই কাজ করা হয়েছে দিনাজপুরের পার্বতীপুরে অবস্থিত কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানায় (কেলোকা)। ওই সচল ইঞ্জিন আগামীকাল বুধবার রেল বহরে…


দেশে প্রথম বিকল রেল ইঞ্জিন সচল

নিউজ ডেস্ক: রেলপথে চলতে গিয়ে আগুনে পুড়ে সম্পূর্ণ বিকল হয়ে পড়া একটি রেলওয়ে লোকোমোটিভ (ইঞ্জিন) সচল করা হয়েছে। দিনাজপুরের পার্বতীপুরের কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানায় (কেলোকা) ওই ইঞ্জিনটি মেরামত করে সচল করা হয়। দেশে মেরামত করে ইঞ্জিন…