নিরাপদ খাদ্য অধিদপ্তর সূত্র জানায়, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ট্রেনের ক্যাটারিং সার্ভিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের বৈঠক হয়। বৈঠকে ঐ নিষেধাজ্ঞাসহ চারটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, যা গতকাল মঙ্গলবার থেকে বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে।
বাকি তিনটি সিদ্ধান্ত হলো—যেসব স্থান বা প্রতিষ্ঠান থেকে খাবার সংগ্রহ করে ক্যাটারিং সার্ভিস, সেসবের নাম-ঠিকানা নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিল করতে হবে। ঐসব কারখানা বা কিচেন পরিদর্শন করবে কর্তৃপক্ষ। পরিবেশ খারাপ পাওয়া গেলে জরিমানা, সিলগালাসহ শাস্তি দেওয়া হবে।
এছাড়া আজ বুধবার থেকে যাত্রীদের খাবার পরিবেশন করার পর বাধ্যতামূলক রসিদ বা মেমো দিতে হবে। যাত্রী নিতে না চাইলেও জোর করে রসিদ ধরিয়ে দিতে হবে। সব আন্তঃনগর ট্রেনে ড্রেসকোড মেনে চলতে হবে। ট্রেনে হ্যান্ড গ্লাভস, ক্যাপ বাধ্যতামূলক।
সুত্র:ইত্তেফাক, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০