প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ কিশোরগঞ্জ থেকে ঢাকায় ট্রেনে যাতায়াত করে। এর কারণ রেলের প্রতি মানুষের আস্থা। কিন্তু সে আস্থায় ভাটা পড়ছে টিকিট সংগ্রহ করতে গিয়ে। এখনকার কিছু অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীর কারণে মিলছে না কাঙ্ক্ষিত টিকিট। কিছু টিকিট লোকদেখানো বিক্রির পর একটি অংশ চলে যায় কালোবাজারে। তারপর এসব টিকিট চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে! প্রায় সময়ই নির্ধারিত সময়ের আগেই কাউন্টারে টিকিট শেষ হয়ে যায়। এই টিকিট কালোবাজারি বন্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ এবং দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীত আবেদন জানাচ্ছি।
মো. জামিন আহমেদবিজয় ৭১ হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
সুত্র:ইত্তেফাক
Related posts:
অরক্ষিত আশুগঞ্জ রেলস্টেশন, কমেছে যাত্রীসেবার মান
গাজীপুরে হকারদের দখলে রেললাইন-সংলগ্ন ফুটপাত
উদ্বোধনের আগেই দেবে গেছে খুলনা-মোংলা রেললাইন, স্টেশন ভবনে ফাটল
রেল বিভাগের গাছ চুরি, প্রকৌশলীর জড়িত থাকার অভিযোগ
নীলফামারীর ৯ রেল স্টেশনের ৫টিই বন্ধ
চার বগির ভাড়া পরিশোধ করেননি শ্রমিক লীগ নেতা
উলিপুরে রেলের জমি দখল করে মৎস্য চাষ ও বালু উত্তোলন
বিনা টিকিটে ট্রেনে চবি ভর্তিচ্ছুরা, ভোগান্তিতে সাধারণ যাত্রী