আতিকুর রহমান:
ভারতের রেলওয়ে যাত্রীদেরকে শুধু গ্রাহক হিসেবে নয় বরং বিজনেস পার্টনার, কেয়ার টেকার, গার্ডিয়ান এবং প্রটেক্টর হিসেবে বিবেচনা করেন। যার ফলশ্রুতিতে সাধারন একটি বিষয়েও যাত্রীদের অভিমত গ্রহন করা হয়। কোন ধরনের টিকিট ব্যবস্থায় তারা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবে তাও জিজ্ঞেস করার প্রয়োজনবোধ করেন কর্তৃপক্ষ। এতে করে এক ধরনের ওনারশীপ তৈরি হয়। বাংলাদেশ রেলওয়ে নতুন কোচ আনছে, প্রকল্প গ্রহণ করছে কিন্তু কোন কিছুতেই যাত্রীদের কোন সম্পৃক্ততা নেই। যার ফলে সাধরণ মানুষ রেলকে সরকারি সম্পদই মনে করছে। নিজেদের সম্পদ হিসেবে ভাবতে পারছে না।
Related posts:
দক্ষতা বাড়াতে যথাযথ প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করুন
কুলাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথ পুনর্বাসনে গতি সঞ্চার হোক
ডেমু ট্রেনের বেহাল দশা
রেলওয়ের পরিবহন সক্ষমতা বাড়াতে উদ্যোগ নিন
নকশাগত ত্রুটি দ্রুত সংশোধন করা হোক
রেলের সম্পদ উদ্ধারে প্রতিবন্ধকতা দূর করুন
রেলের অগ্রিম টিকিট বিক্রিতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হোক
পণ্য পরিবহনে নৌ ও রেলপথ প্রাধান্য পাক