শিরোনাম

ভারত

ভারতের হাওড়ায় মাটি খুঁড়ে পাওয়া গেলো প্রায় ১৫০ বছরের পুরনো রেল লাইন

।। আন্তর্জাতিক নিউজ ।। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হাওড়ায় ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো স্টেশনে পৌঁছনোর রাস্তা তৈরির জন্য খোঁড়াখুঁড়ি করতে গিয়ে শতাধিক বছরের পুরনো রেললাইনের হদিস মিলল। মাটির প্রায় ৪ থেকে ৫ ফুট নীচে ডিআরএম নামক ভবনের সামনে দিয়ে…


আসাম রাজ্যে বন্যায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত নিউহাফলং রেলওয়ে স্টেশন

।। নিউজ ডেস্ক ।।ভারতের আসাম রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে এখন পর্যন্ত নয়জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বুধবার (১৮ মে) ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে। এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, আসামের ২৭ জেলার…


ভারত থেকে ৪২০ ব্রড গেজ ওয়াগন কিনছে রেলওয়ে

নিউজ ডেস্ক:    ভারতের হিন্দুস্তান ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কাছ থেকে ৪২০টি ব্রড গেজ ওয়াগন কিনছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ওয়াগনগুলো কিনতে রেলওয়ের খরচ হচ্ছে ২৩১ কোটি টাকা। আগামী ১৮ থেকে ২৭ মাসের মধ্যে বাংলাদেশে ওয়াগনগুলো সরবরাহ…


১১ বছরেও শেষ হয়নি জমি অধিগ্রহণ জটিলতা

ইসমাইল আলী: খুলনা-মোংলা বন্দর রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পটি নেয়া হয় ২০১০ সালের ডিসেম্বরে। তিন বছরের মধ্যে নির্মাণ শেষ করার কথা থাকলেও ১১ বছরে বাস্তবায়িত হয়েছে ৮৮ শতাংশ। তবে এখনও প্রকল্পটির জমি অধিগ্রহণ নিয়ে জটিলতাই শেষ হয়নি। রাষ্ট্রায়ত্ত…


ভারতের ট্রেন দুর্ঘটনার তদন্তে বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর রহস্য

।। নিউজ ডেস্ক ।। ভারতের ময়নাগুড়িতে ট্রেন দুর্ঘটনার তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে। এ বিষয় দুর্ঘটনাসংক্রান্ত একটি রিপোর্ট তৈরি করেছে তদন্ত কমিটি। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, দুর্ঘটনাকবলিত ট্রেনের যে ইঞ্জিন ছিল, সেটি প্রতি মাসে পরীক্ষা…


ভারতে রেল অবরোধ চলছে একদিনেরও বেশি

ভারতে রেল অবরোধ চলছে একদিনেরও বেশি

।। নিউজ ডেস্ক ।। একদিন পার হয়ে গেছে, বুধবার সকালেও ওঠেনি শিয়ালদহ মেন শাখায় জালালখালি হল্ট স্টেশনের রেল অবরোধ। যার জেরে চূড়ান্ত ভোগান্তির শিকার নিত্যযাত্রীরা। মঙ্গলবারই লোকাল ট্রেন দাঁড় করানোর দাবিতে বিক্ষোভে শামিল হন  ভারতের…


তিন মাসে ভারত থেকে রেলপথে এসেছে এক লাখ টন চাল

নিউজ ডেস্ক: অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণের জন্য ভারত থেকে কয়েক লাখ টন চাল আমদানির উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ। আমদানি করা এসব চালের একটা বড় অংশ আসছে রেলপথে। বাংলাদেশ রেলওয়ের তথ্য বলছে, চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে ১ লাখ ৩৪৩ টন চাল রেলপথে এসেছে। একই সময়ে ভারত থেকে আমদানি করা ২ লাখ ৬৭ হাজার ৪৪৬ গম এসেছে রেলপথে। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে পাঁচটি ট্রেনে ভারত থেকে বাংলাদেশে আনা হয় ১১ হাজার ৬৭৮ টন চাল। ফেব্রুয়ারিতে ১০টি ট্রেনে আসে ২০ হাজার ৯৫০ টন চাল। আর মার্চে ২৮টি ট্রেনে আসে ৬৭ হাজার ৭১৫ টন। এর বাইরে চলতি মাসের প্রথম ১০ দিন আটটি ট্রেনে এসেছে আরো ১৮ হাজার ৫ টন চাল। চালের পাশাপাশি একই সময়ে ভারত থেকে আমদানি করা ২ লাখ ৬৭ হাজার ৪৪৬ টন গম পরিবহন করা হয়েছে রেলপথে। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ২৬টি ট্রেনে ৬৩ হাজার ৩৮ টন, ফেব্রুয়ারিতে ৪০টি ট্রেনে ১ লাখ ৩২০ টন, মার্চে ৩২টি ট্রেনে ৭৩ হাজার ৬১৫ টন ও ১০ এপ্রিল পর্যন্ত ১৪টি ট্রেনে আনা হয়েছে ৩০ হাজার ৪৭৩ টন গম। রেলপথে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার বাণিজ্য এখন পর্যন্ত একপক্ষীয়। বাংলাদেশ কেবল রেলপথ ব্যবহার করে ভারত থেকে পণ্য আমদানি করতে পারে, রফতানি করতে পারে না। চাল ও গম ছাড়াও রেলপথের মাধ্যমে পাথর, ভুট্টা, ভোজ্যতেল, ফ্লাই অ্যাশ, পার্সেল, কনটেইনার, মোটরযান, ডিজেল, পেঁয়াজ, রসুন, শিল্পের কাঁচামালসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ভারত থেকে আমদানি করে বাংলাদেশ। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, বর্তমানে প্রতি মাসে ১০০টিরও বেশি পণ্যবাহী ট্রেন ভারত থেকে বাংলাদেশে আসছে। গত জানুয়ারিতে ১৩২টি ট্রেনে আসে তিন লাখ টনের বেশি পণ্য। ফেব্রুয়ারিতে ১১১টি ট্রেনে আসে ২ লাখ ৬২ হাজার ৫৩৬ টন পণ্য। আর মার্চে ১৪০টি ট্রেনে প্রায় ৩ লাখ ২০ হাজার টন পণ্য আনা হয়। রেলপথে ভারত থেকে আমদানি পণ্য পরিবহনের এ ধারা চলতি মাসেও অব্যাহত রয়েছে। ১০ এপ্রিল পর্যন্ত ৫৫টি ট্রেনে ১ লাখ ২০ হাজার ৭৭৭ টন পণ্য এসেছে বাংলাদেশে। এ প্রসঙ্গে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব সেলিম রেজা বলেন, ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে বর্তমানে প্রত্যেক মাসে গড়ে ১৩০টির বেশি ট্রেন চলাচল করছে। এসব ট্রেনগুলোয় ব্যাপকভাবে চাল ও গম পরিবহন করা হচ্ছে। চারটি সীমান্ত দিয়ে পণ্যবাহী ট্রেনগুলো চলাচল করছে। চলমান করোনা মহামারীর মধ্যে যেন বাজারে নিত্যপণ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ঘাটতি তৈরি না হয়, সেজন্য আমরা ভারত থেকে রেলপথে পণ্য পরিবহন অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। শুধু চলমান করোনা পরিস্থিতি নয়, সার্বিকভাবে ভারতের সঙ্গে রেলপথে পণ্য পরিবহন বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ে কাজ করে যাচ্ছে। প্রসঙ্গত, করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে গত ২২ মার্চ বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। দুই দেশের মধ্যে রেলপথে যাত্রী পরিবহন এখনো বন্ধ। তবে রেলে পণ্য পরিবহন কার্যক্রমও ওই সময় বন্ধ হলেও গত বছরের ৯ মে থেকে তা পুনরায় চালু হয়েছে। প্রায় দেড় মাস বন্ধ থাকার পর ৯ মে ভারত থেকে পেঁয়াজবাহী একটি ট্রেন গেদে-দর্শনা সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এরপর গত ২৬ জুলাই প্রথমবারের মতো রেলপথে ভারত থেকে ৫০টি কনটেইনারে সাবান, শ্যাম্পু, টেক্সটাইল ফ্যাব্রিকসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানি করা হয়। কনটেইনার ট্রেনটি ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে বাংলাদেশের বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে। গত বছরের জুনে প্রথমবারের মতো ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে চলাচল করা ট্রেনের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে যায়। সূত্র:বণিক বার্তা, এপ্রিল ১৬, ২০২১


ঢাকা-শিলিগুড়ি রেল যোগাযোগ ভারতে যাচ্ছেন রেলের কর্মকর্তারা

ঢাকা থেকে ভারতের শিলিগুড়ি পর্যন্ত যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল পরিকল্পনা বাস্তবায়নসহ দু’দেশের মধ্যে রেল যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা করতে আগামী সপ্তাহে ভারত যাচ্ছে রেলওয়ের একটি প্রতিনিধি দল। রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, প্রতি বছর বাংলাদেশ ও ভারতের…


মার্চে চালু হবে ঢাকা-শিলিগুড়ি ট্রেন: রেলমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক: ঢাকা থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের শিলিগুড়ি পর্যন্ত যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হবে। ২০২১ সালের ২৬ মার্চ এই রুটে ট্রেন চালুর কথা জানিয়েছেন রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। রেলমন্ত্রীর দফতরে আজ সোমবার সৌজন্যসাক্ষাত করেন বাংলাদেশে…


রেলপথে পণ্য পরিবহন ক্রমেই বাড়ছে

নিউজ ডেস্ক: নভেল করোনাভাইরাস-পরবর্তী সময়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে রেলপথে বাড়ছে পণ্য পরিবহন। এর মধ্যে গত জুনে প্রথমবারের মতো দেশ দুটির মধ্যে এক মাসে চলাচল করা পণ্যবাহী ট্রেনের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে যায়। আর গত অক্টোবরে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে চলাচল করেছে ১৪৫টি পণ্যবাহী ট্রেন। পেঁয়াজ, রসুন, গম, ভুট্টা, জ্বালানি ও ভোজ্যতেল, বিভিন্ন শিল্পের কাঁচামালসহ নানা ধরনের পণ্য পরিবহন করা হচ্ছে এসব ট্রেনে। তবে রেলপথের মাধ্যমে পণ্য পরিবহন ব্যবস্থাটি এখনো একপক্ষীয়। চলতি বছরের অক্টোবরে রেলপথে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে ৩ লাখ ২০ হাজার ৯৫৭ টন পণ্য পরিবহন করা হয়েছে। পরিবহন হওয়া এসব পণ্যের সবটাই আমদানি করেছে বাংলাদেশ। গত মাসে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে এসব পণ্য পরিবহন করে বাংলাদেশ রেলওয়ের রাজস্ব আয় হয়েছে ১৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। রেলপথ মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, গত অক্টোবরে ভারত থেকে সব মিলিয়ে ১৪৫টি পণ্যবাহী ট্রেন বাংলাদেশে এসেছে। এর মধ্যে শুধু পাথর পরিবহন করা হয়েছে ৫৫টি ট্রেনে। এর বাইরে ৪৯টি ট্রেনে ভুট্টা ও গম, সাতটি ট্রেনে ভোজ্যতেল, ১৪টি ট্রেনে ফ্লাই অ্যাশ, তিনটি ট্রেনে জ্বালানি তেল, একটি কনটেইনার ট্রেন, ১৫টি পার্সেল ট্রেন ও একটি ট্রেনে অন্যান্য ভোগ্যপণ্য পরিবহন করা হয়। অক্টোবরে ভারত থেকে রেলপথে সবচেয়ে বেশি পরিবহন করা হয়েছে পাথর। এ মাসে সব মিলিয়ে ১ লাখ ৩১ হাজার ৩৯৮ টন পাথর পরিবহন করা হয়। গম পরিবহন করা হয় ৫৪ হাজার ৫৫৫ টন। একইভাবে ৭১ হাজার টন ভুট্টা, ১৭ হাজার ৩৬৮ টন ভোজ্যতেল, ৩৪ হাজার ৮১৬ টন ফ্লাই অ্যাশ, ১ হাজার ৫১৮ টন পার্সেল, ৮৮০ টন কনটেইনার, ২০ হাজার ৫০২ টন মোটরযান ও ৬ হাজার ৮৫০ টন ডিজেল পরিবহন করা হয়। করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে গত ২২ মার্চ বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। দুই দেশের মধ্যে রেলপথে যাত্রী পরিবহন এখনো বন্ধ। তবে রেলে পণ্য পরিবহন কার্যক্রমও ওই সময় বন্ধ হলেও গত ৯ মে থেকে তা পুনরায় চালু হয়েছে। প্রায় দেড় মাস বন্ধ থাকার পর ৯ মে ভারত থেকে পেঁয়াজবাহী একটি ট্রেন গেদে-দর্শনা সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এরপর গত ২৬ জুলাই প্রথমবারের মতো রেলপথে ভারত থেকে ৫০টি কনটেইনারে সাবান, শ্যাম্পু, টেক্সটাইল ফ্যাব্রিকসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানি করা হয়। কনটেইনার ট্রেনটি ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে বাংলাদেশের বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে। বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল প্রতি মাসে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভারতীয় হাইকমিশনের তথ্য বলছে, গত জুন মাসে ১০৩টি পণ্যবাহী ট্রেন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিল। এসব ট্রেনে পেঁয়াজ, রসুন, মরিচ, ভুট্টা, হলুদ, ধানের বীজ, চিনি, শিল্পের কাঁচামালসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য পরিবহনের তথ্য দিয়েছিল ভারতীয় হাইকমিশন। গত জুনে প্রথমবারের মতো ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে চলাচল করা ট্রেনের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে যায়। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রেলপথে পণ্য পরিবহন বেড়েছে। তবে পরিবহন হওয়া পণ্যের পুরোটাই ভারত থেকে বাংলাদেশে আমদানি হয়। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে কোনো পণবাহী ট্রেন ভারতে যাচ্ছে না। মূলত যাত্রী পরিবহনের পরই বাংলাদেশ রেলওয়ের আয়ের সবচেয়ে বড় উৎস পণ্য পরিবহন। ১৯৮৭ সাল থেকে কনটেইনার পরিবহন শুরু করে বাংলাদেশ রেলওয়ে। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ঢাকার কমলাপুর আইসিডির (ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো) মধ্যে কনটেইনার পরিবহন করে আসছে সংস্থাটি। ২০১৬-১৭ অর্থবছর ৭ লাখ ৪২ হাজার টন কনটেইনার পরিবহন করেছিল রেলওয়ে। পরের অর্থবছর (২০১৭-১৮) কনটেইনার পরিবহন কমে দাঁড়ায় ৫ লাখ ৮১ হাজার টনে। সর্বশেষ ২০১৮-১৯ অর্থবছরে রেলে ৭ লাখ ৬ হাজার টন কনটেইনার পরিবহন হয়েছে। রেলওয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে দেশের অভ্যন্তরে যত কনটেইনার পরিবহন হয়, তার মাত্র ৪-৫ শতাংশ রেলপথে পরিবহন হচ্ছে। অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে রেলপথে পণ্য পরিবহন বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ে কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির কর্মকর্তারা। সূত্র:বণিক বার্তা, নভেম্বর ০৯, ২০২০