শিরোনাম

আন্তর্জাতিক

তিব্বতে প্রথম ইলেকট্রিক বুলেট ট্রেন চালু হচ্ছে

তিব্বতে উচ্চগতির বুলেট ট্রেন ২০২১ সালের জুলাইয়ের মধ্যেই চালু করবে চীন। ৪৩৫ কিলোমিটার লম্বা এই রুটটিতে তিব্বতের প্রথম ইলেকট্রিক ট্রেন সেবা শুরু হতে চলেছে। এটি তিব্বতের লাসা থেকে ভারতের অরুণাচল সীমান্ত ঘেঁষে কাছে চীনের নিংচি…


রেলওয়ের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চাইলেন রেলমন্ত্রী

বাংলাদেশ রেলওয়ের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রকে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন। বুধবার ( ১০ মার্চ ) রেল ভবনে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার রেলমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য স্বাক্ষাতকালে এই আহ্বান জানান মন্ত্রী।বাংলাদেশ রেলওয়ের লোকো…


ঢাকা-নিউ জলপাইগুড়ি ট্রেন ভাড়া ২২০০ টাকা

ঢাকা থেকে চিলাহাটি হলদিবাড়ি দিয়ে ভারতের নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত চালু হতে যাওয়া ট্রেনের ভাড়া ২ হাজার ২০০ টাকা হবে বলে জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন। আগামী ২৬ মার্চ থেকে ট্রেনটি চালু হবে।  রবিবার (৭…


ঢাকা – কাঠমান্ডুর সরাসরি ট্রেন সার্ভিস চালু করা সম্ভব

তৌহিদুর রহমান :  ঢাকা – কাঠমান্ডুর মধ্যে সরাসরি ট্রেন সার্ভিস চালু করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ডা. বনশিধর মিশ্র। এই ট্রেন সার্ভিসের নাম হতে পারে ঢাকা-কাঠমান্ডু মৈত্রী এক্সপ্রেস। ঢাকাস্থ নেপাল দূতাবাসে বাংলানিউজকে…


২৬ মার্চ চালু হচ্ছে ঢাকা-জলপাইগুড়ি ট্রেন চলাচল

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে পশ্চিমবঙ্গের নিউ জলপাইগুড়ি যাত্রীবাহী রেল সেবা শুরুর পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। বুধবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ও ভারতের দুই দেশের রেল কর্মকর্তাদের…


ঢাকা-শিলিগুড়ি রেল যোগাযোগ ভারতে যাচ্ছেন রেলের কর্মকর্তারা

ঢাকা থেকে ভারতের শিলিগুড়ি পর্যন্ত যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল পরিকল্পনা বাস্তবায়নসহ দু’দেশের মধ্যে রেল যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা করতে আগামী সপ্তাহে ভারত যাচ্ছে রেলওয়ের একটি প্রতিনিধি দল। রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, প্রতি বছর বাংলাদেশ ও ভারতের…


তুরস্ক-ইরান-পাকিস্তান রেল সংযোগ পুনরায় চালুর উদ্যোগ

নিউজ ডেস্ক: তিন দেশের সংযোগকারী একটি রেললাইন পুনরায় চালুর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে তুরস্ক, ইরান ও পাকিস্তান। আইটিআই ট্রান্সন্যাশনাল রেলপথটি নিয়ে তিন দেশের সরকার নতুন বছরেই আলোচনা এগিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা করছে। রেললাইনটি তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহর থেকে শুরু করে ইরানের রাজধানী তেহরানকে সংযুক্ত করে তা একেবারে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে পৌঁছবে। পরবর্তী সময়ে তা চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড হাইওয়ের সঙ্গে সংযুক্ত হবে। খবর নিক্কেই এশিয়া। ইকোনমিক কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের (ইকো) আওতায় ২০০৯ সালে এ তিন দেশের পক্ষ থেকে একটি কনটেইনার ট্রেন উদ্বোধন করা হয়েছিল। কিন্তু তখন সেটি শুধু পরীক্ষামূলক পর্যায়েই ছিল এবং তা আর পূর্ণমাত্রায় চালু হয়নি। তবে তিন দেশই পণ্য পরিবহনের পাশাপাশি ওই রেলপথ কাজে লাগিয়ে যাত্রীবাহী ট্রেন চালু করার বিষয়টিও সবসময় বিবেচনায় রেখেছে। ১৯৮৫ সালে ইরান, পাকিস্তান ও তুরস্ক কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক জোট ইকোর বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১০। ইকোর অন্য সাত সদস্য হচ্ছে আজারবাইজান, আফগানিস্তান, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, উজবেকিস্তান, তাজিকিস্তান ও তুর্কমেনিস্তান। চীনের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে তিন দেশের মধ্যকার এ রেললাইন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিবেচিত হচ্ছে। তিন দেশের মধ্যে যে রেললাইনটি রয়েছে, তা ৬ হাজার ৫৪০ কিলোমিটার দীর্ঘ; যা পৃথিবীর মোট পরিধির এক-ষষ্ঠাংশ। রেলপথের ১ হাজার ৯৫০ কিলোমিটার পড়বে তুরস্কে। এছাড়া ইরান ও পাকিস্তানে পড়বে যথাক্রমে ২ হাজার ৬০০ কিলোমিটার ও ১ হাজার ৯৯০ কিলোমিটার। তুরস্ক থেকে পাকিস্তানের রাজধানী পর্যন্ত যেতে যেখানে সমুদ্রপথে ২১ দিন সময় লাগে, সেখানে রেলপথে ১০ দিন সময় লাগবে। পরবর্তীকালে পাকিস্তান থেকে রেললাইনটি উইঘুর মুসলিম অধ্যুষিত চীনের জিনজিয়াং প্রদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত করা সম্ভব হবে বলে জানা গিয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পাকিস্তানের এক সরকারি কর্মকর্তা নিক্কেইকে বলেন, আইটিআই রেলপথটি পাকিস্তানের এমএল-১ রেললাইনের মাধ্যমে চীনের জিনজিয়াং প্রদেশের স্বায়ত্তশাসিত উইঘুর অঞ্চলকে সম্পৃক্ত করবে। ৬৮০ কোটি ডলারে নির্মিতব্য এমএল-১ প্রকল্পটি চায়না-পাকিস্তান ইকোনমিক করিডোরের (সিপিইসি) সবচেয়ে বড় প্রকল্প। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, আইটিআই প্রকল্পটি চীন নেতৃত্বাধীন বিআরআইয়ের বর্ধিত একটি অংশ। চীনের বিআরআইয়ের সঙ্গে তেহরানকে যুক্ত করা হলে তেহরানের জন্য মার্কিন নিষেধাজ্ঞা এড়ানো অনেক সহজ হবে। এটি হবে ইরানের জন্য বিকল্প বাণিজ্য পথ। এই নতুন রেলপথে যুক্ত হলে ইরানের অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। তাছাড়া বাণিজ্য অর্থনীতির পাশাপাশি রাজনৈতিক দিক থেকেও এমন ঘটনার একটা আলাদা তাত্পর্য রয়েছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। কারণ প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য করতে ইরানকে রোখা একেবারেই অসম্ভব। এশিয়া রিসার্চ সেন্টারের পশ্চিম এশিয়াবিষয়ক গবেষক লুকাস প্রাইসভস্কি বলেন, আইটিআই রেলপথের মতো অবকাঠামো প্রকল্পগুলো ইরানের অর্থনীতি চাঙ্গায় ভূমিকা রাখবে। এদিকে পাকিস্তানের জন্য বিনিয়োগ প্রাপ্তিতে হয়তো কিছুটা সংকটের মুখোমুখি হতে হবে। গত সপ্তাহে এমএল-১ প্রকল্পের ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে ইসলামাবাদের কাছে অতিরিক্ত গ্যারান্টি দাবি করেছে বেইজিং। বিশালাকার ওই রেলওয়ে প্রকল্প চীন কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যাবে তা নিয়ে প্রশ্ন জেগেছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, পাকিস্তান হয়তো বিআরআই কাঠামোর বাইরে থেকে ঋণ নেবে। চীনের কাছ থেকে পাকিস্তান রাজনৈতিক সহায়তা পেলেও আইটিআই প্রকল্পে আর্থিক সহায়তা না পাওয়ারই সম্ভাবনা রয়েছে। সূত্র:বণিক বার্তা, জানুয়ারি ০৩, ২০২১


৫৫ বছর পর চালু হল চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথ

দীর্ঘ ৫৫ বছর পর আবার চালু হল চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথ। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ-ভারত প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের ভার্চুয়াল বৈঠকের পর যৌথভাবে এই রেলপথের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বাংলাদেশের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় জেলা নীলফামারীর…


মার্চে চালু হবে ঢাকা-শিলিগুড়ি ট্রেন: রেলমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক: ঢাকা থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের শিলিগুড়ি পর্যন্ত যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হবে। ২০২১ সালের ২৬ মার্চ এই রুটে ট্রেন চালুর কথা জানিয়েছেন রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। রেলমন্ত্রীর দফতরে আজ সোমবার সৌজন্যসাক্ষাত করেন বাংলাদেশে…


রেলপথে পণ্য পরিবহন ক্রমেই বাড়ছে

নিউজ ডেস্ক: নভেল করোনাভাইরাস-পরবর্তী সময়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে রেলপথে বাড়ছে পণ্য পরিবহন। এর মধ্যে গত জুনে প্রথমবারের মতো দেশ দুটির মধ্যে এক মাসে চলাচল করা পণ্যবাহী ট্রেনের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে যায়। আর গত অক্টোবরে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে চলাচল করেছে ১৪৫টি পণ্যবাহী ট্রেন। পেঁয়াজ, রসুন, গম, ভুট্টা, জ্বালানি ও ভোজ্যতেল, বিভিন্ন শিল্পের কাঁচামালসহ নানা ধরনের পণ্য পরিবহন করা হচ্ছে এসব ট্রেনে। তবে রেলপথের মাধ্যমে পণ্য পরিবহন ব্যবস্থাটি এখনো একপক্ষীয়। চলতি বছরের অক্টোবরে রেলপথে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে ৩ লাখ ২০ হাজার ৯৫৭ টন পণ্য পরিবহন করা হয়েছে। পরিবহন হওয়া এসব পণ্যের সবটাই আমদানি করেছে বাংলাদেশ। গত মাসে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে এসব পণ্য পরিবহন করে বাংলাদেশ রেলওয়ের রাজস্ব আয় হয়েছে ১৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। রেলপথ মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, গত অক্টোবরে ভারত থেকে সব মিলিয়ে ১৪৫টি পণ্যবাহী ট্রেন বাংলাদেশে এসেছে। এর মধ্যে শুধু পাথর পরিবহন করা হয়েছে ৫৫টি ট্রেনে। এর বাইরে ৪৯টি ট্রেনে ভুট্টা ও গম, সাতটি ট্রেনে ভোজ্যতেল, ১৪টি ট্রেনে ফ্লাই অ্যাশ, তিনটি ট্রেনে জ্বালানি তেল, একটি কনটেইনার ট্রেন, ১৫টি পার্সেল ট্রেন ও একটি ট্রেনে অন্যান্য ভোগ্যপণ্য পরিবহন করা হয়। অক্টোবরে ভারত থেকে রেলপথে সবচেয়ে বেশি পরিবহন করা হয়েছে পাথর। এ মাসে সব মিলিয়ে ১ লাখ ৩১ হাজার ৩৯৮ টন পাথর পরিবহন করা হয়। গম পরিবহন করা হয় ৫৪ হাজার ৫৫৫ টন। একইভাবে ৭১ হাজার টন ভুট্টা, ১৭ হাজার ৩৬৮ টন ভোজ্যতেল, ৩৪ হাজার ৮১৬ টন ফ্লাই অ্যাশ, ১ হাজার ৫১৮ টন পার্সেল, ৮৮০ টন কনটেইনার, ২০ হাজার ৫০২ টন মোটরযান ও ৬ হাজার ৮৫০ টন ডিজেল পরিবহন করা হয়। করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে গত ২২ মার্চ বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। দুই দেশের মধ্যে রেলপথে যাত্রী পরিবহন এখনো বন্ধ। তবে রেলে পণ্য পরিবহন কার্যক্রমও ওই সময় বন্ধ হলেও গত ৯ মে থেকে তা পুনরায় চালু হয়েছে। প্রায় দেড় মাস বন্ধ থাকার পর ৯ মে ভারত থেকে পেঁয়াজবাহী একটি ট্রেন গেদে-দর্শনা সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এরপর গত ২৬ জুলাই প্রথমবারের মতো রেলপথে ভারত থেকে ৫০টি কনটেইনারে সাবান, শ্যাম্পু, টেক্সটাইল ফ্যাব্রিকসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানি করা হয়। কনটেইনার ট্রেনটি ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে বাংলাদেশের বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে। বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল প্রতি মাসে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভারতীয় হাইকমিশনের তথ্য বলছে, গত জুন মাসে ১০৩টি পণ্যবাহী ট্রেন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিল। এসব ট্রেনে পেঁয়াজ, রসুন, মরিচ, ভুট্টা, হলুদ, ধানের বীজ, চিনি, শিল্পের কাঁচামালসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য পরিবহনের তথ্য দিয়েছিল ভারতীয় হাইকমিশন। গত জুনে প্রথমবারের মতো ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে চলাচল করা ট্রেনের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে যায়। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রেলপথে পণ্য পরিবহন বেড়েছে। তবে পরিবহন হওয়া পণ্যের পুরোটাই ভারত থেকে বাংলাদেশে আমদানি হয়। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে কোনো পণবাহী ট্রেন ভারতে যাচ্ছে না। মূলত যাত্রী পরিবহনের পরই বাংলাদেশ রেলওয়ের আয়ের সবচেয়ে বড় উৎস পণ্য পরিবহন। ১৯৮৭ সাল থেকে কনটেইনার পরিবহন শুরু করে বাংলাদেশ রেলওয়ে। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ঢাকার কমলাপুর আইসিডির (ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো) মধ্যে কনটেইনার পরিবহন করে আসছে সংস্থাটি। ২০১৬-১৭ অর্থবছর ৭ লাখ ৪২ হাজার টন কনটেইনার পরিবহন করেছিল রেলওয়ে। পরের অর্থবছর (২০১৭-১৮) কনটেইনার পরিবহন কমে দাঁড়ায় ৫ লাখ ৮১ হাজার টনে। সর্বশেষ ২০১৮-১৯ অর্থবছরে রেলে ৭ লাখ ৬ হাজার টন কনটেইনার পরিবহন হয়েছে। রেলওয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে দেশের অভ্যন্তরে যত কনটেইনার পরিবহন হয়, তার মাত্র ৪-৫ শতাংশ রেলপথে পরিবহন হচ্ছে। অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে রেলপথে পণ্য পরিবহন বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ে কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির কর্মকর্তারা। সূত্র:বণিক বার্তা, নভেম্বর ০৯, ২০২০