শিরোনাম

রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন

নামমাত্র ব্যবহারেও সব স্টেশনে ওয়াশিং প্লান্ট স্থাপনের সুপারিশ

ইসমাইল আলী: ১০ মিনিটে ধোয়া যাবে ১৪ কোচের একটি ট্রেন। শ্রমিক লাগবে মাত্র একজন, যিনি যন্ত্র পরিচালনা করবেন। অথচ বর্তমানে একেকটি ট্রেন ধোয়ায় ২০ থেকে ২৫ শ্রমিক লাগে। ফলে নতুন প্লান্ট স্থাপনের ফলে জনবল ব্যয় কমবে।…


প্রাইভেটের চেয়ে রেলের নিজস্ব ক্যাটারিং লাভজনক

শামীম রাহমান : আন্তঃনগর ট্রেনে সরবরাহ করা খাবারের মান নিয়ে যাত্রীদের অভিযোগ বেশ পুরনো। তাদের আপত্তি রয়েছে সরবরাহ করা খাবারের দাম নিয়েও। বাংলাদেশ রেলওয়ের সিংহভাগ ট্রেনে খাবার সরবরাহ করে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠান নিম্নমানের খাবার ও বাড়তি দাম আদায় করলেও তার দায়দায়িত্ব এসে পড়ে রেলওয়ের কাঁধে। এমন পরিপ্রেক্ষিতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বদলে নিজস্ব প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে খাবার সরবরাহ শুরু করেছে রেলওয়ে। বর্তমানে দেশের চারটি ট্রেনে রেলওয়ের নিজস্ব ক্যাটারিং কোম্পানি ‘বাংলাদেশ রেলওয়ে ক্যাটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম সেল বা বিআরসিটিসির মাধ্যমে খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে। রেলওয়ের হিসাব বলছে, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে ইজারা দিয়ে যা আয় হতো, চারটি ট্রেনে বিআরসিটিসি আয় করছে তার চেয়ে বেশি। বর্তমানে আন্তঃনগর বনলতা এক্সপ্রেস, পঞ্চগড় এক্সপ্রেস, বেনাপোল এক্সপ্রেস ও কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসে কার্যক্রম পরিচালনা করছে রেলওয়ের ক্যাটারিং কোম্পানি বিআরসিটিসি। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, চালুর পর থেকে এসব ট্রেন থেকে ক্যাটারিং বাবদ ৭ লাখ ৩২ হাজার ৯৬২ টাকা রেলওয়ের খাতে জমা করা হয়েছে। এর মধ্যে বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেন থেকে এসেছে ৩ লাখ ৭৬ হাজার ৬৫২ টাকা। একইভাবে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস থেকে ১ লাখ ৭৮ হাজার ১৫৮, বেনাপোল এক্সপ্রেস থেকে ৭৪ হাজার ২২৬ ও কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন থেকে ১ লাখ ৩ হাজার ৯২৬ টাকা রেলওয়ের কোষাগারে জমা হয়েছে। রেলপথ মন্ত্রণালয় বলছে, বিআরসিটিসি থেকে যা আয় হয়েছে, তা রেলওয়ের কাছ থেকে ইজারা নেয়া অন্য যেকোনো ক্যাটারিং কোম্পানির চেয়ে বেশি। পাশাপাশি বেসরকারি ক্যাটারিং কোম্পানির চেয়ে অপেক্ষাকৃত কম দামে মানসম্মত খাবার সরবরাহ করছে বিআরসিটিসি। প্রতিষ্ঠানটি তদারকি, মান নিয়ন্ত্রণ ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা স্বচ্ছ করার জন্য রেলপথ মন্ত্রণালয় পাঁচ সদস্যের একটি কমিটিও করে দিয়েছে। এ কমিটির সুপারিশের আলোকেই রেলওয়ে ক্যাটারিং সার্ভিস পরিচালনা করছে। ট্রেনে খাবারের মান বৃদ্ধির মাধ্যমে উন্নত যাত্রীসেবা প্রদানের লক্ষ্যে ‘বাংলাদেশ রেলওয়ের ট্রেনে ক্যাটারিং সার্ভিসে নিয়োগ ও ব্যবস্থাপনা নীতিমালা ২০২০’ সম্প্রতি অনুমোদন হয়েছে। এ নীতিমালায় ট্রেনে খাবার সরবরাহের দায়িত্ব পাওয়ার জন্য বেসরকারি ক্যাটারিং কোম্পানিগুলোর জন্য বেশকিছু শর্ত আরোপ করে দেয়া হয়েছে। রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন জানিয়েছেন, বাংলাদেশ রেলওয়ে ক্যাটারিং সার্ভিস পরিচালনার ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে বেসরকারি খাতের ওপর নির্ভরতা থেকে বের হয়ে আসবে। এজন্য নতুন করে ক্যাটারিং নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। এ নীতিমালার আলোকে রেলওয়ে যেসব নতুন ট্রেন প্রবর্তন করবে, সেগুলোয় রেলওয়ের নিজস্ব ক্যাটারিং কোম্পানি খাবার সরবরাহ করবে। পাশাপাশি বর্তমানে রেলওয়ে যেসব ক্যাটারিং কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ, সেগুলোর সঙ্গেও নতুন করে আর চুক্তি করা হবে না। উদাহরণ হিসেবে মন্ত্রী ঢাকা-চট্টগ্রামের মধ্যে চলাচল করা সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ট্রেনের কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সোনার বাংলা এক্সপ্রেসের ক্যাটারিং সার্ভিস এতদিন পর্যটন করপোরেশনের মাধ্যমে পরিচালিত হতো। ১৫ নভেম্বর পর্যটন করপোরেশনের সঙ্গে রেলওয়ের চুক্তি শেষ হয়। এর পর থেকে সোনার বাংলা এক্সপ্রেসে ক্যাটারিং পরিচালনা করবে বিআরসিটিসি। ক্যাটারিং সার্ভিসের পাশাপাশি ট্রেনগুলোয় নিজস্ব ব্র্যান্ডের পানিও বিক্রি করবে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এ পানির নাম ‘রেলপানি’। রেলপথ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ক্যাটারিং বিষয়ক সিদ্ধান্তটি অত্যন্ত সময়োপযোগী বিবেচনায় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের পরামর্শক্রমে মাঠ পর্যায়ের জরিপের পরিপ্রেক্ষিতে ভারতীয় রেলওয়ের ন্যায় প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ রেলওয়েতে নিজস্ব ব্র্যান্ডের পানি সরবরাহের বিষয়টি প্রশাসনিক অনুমোদন পায়। এরপর উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ১০টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র দলিল ক্রয় করে। দরপত্র দাখিল করে প্রাণ ও শ্যামলী নামের প্রতিষ্ঠান। পরে শ্যামলীর সঙ্গে চুক্তি করে রেলওয়ে। চুক্তির পর পরই শ্যামলীর পানির মান নিয়ে প্রশ্ন উঠলে বিএসটিআই, বুয়েট এবং আইসিডিডিআর,বি থেকে পানি পরীক্ষা করে। তিন প্রতিষ্ঠানই ‘রেলপানি’কে নিরাপদ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। চলমান করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে রেলওয়ে ট্রেনে রান্না করা খাবার সরবরাহ বন্ধ রেখেছে। রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম জানিয়েছেন, ১৫ নভেম্বর স্বাস্থ্যবিধি মেনে ট্রেনে আগের মতোই খাবার সরবরাহ করা হবে। একই দিন থেকে ট্রেনে রেলপানিও বিক্রি শুরু হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। সূত্র:বণিক বার্তা,


জনবল সংকটে রেলের ১০৪ স্টেশন বন্ধ

নিউজ ডেস্ক:রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন জানিয়েছেন, জনবল সংকটে সারাদেশে ১০৪টি রেল স্টেশন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। গতকাল শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে নর্থবেঙ্গল জার্নালিস্ট ফোরামের ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন। রেলপথমন্ত্রী বলেন, সত্তরের…


বঙ্গবন্ধু রেলসেতু: কাজ পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে জাপানের ‘ওবায়েশি’

নিউজ ডেস্ক: বঙ্গবন্ধু রেলসেতু নামে আরেকটি সেতু নির্মাণ হচ্ছে যমুনা নদীতে। বিদ্যমান বঙ্গবন্ধু বহুমুখী সেতুর ৩০০ মিটার উজানে আগামী মার্চে শুরু হচ্ছে রেলসেতুটির নির্মাণকাজ। সেতুটি নির্মাণে ব্যয় হবে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। সেতুর নির্মাণকাজ পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছে জাপানি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘ওবায়েশি করপোরেশন’। বাংলাদেশ রেলওয়ের আহ্বান করা দরপত্রে প্রতিষ্ঠানটি সর্বনিম্ন দর প্রস্তাব করেছে বলে বণিক বার্তাকে জানিয়েছেন রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। সেতুর নির্মাণকাজ শুরুর লক্ষ্যে মন্ত্রী সম্প্রতি প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেও এসেছেন। বিদ্যমান বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থা রয়েছে। তবে গতি ও ওজন নিয়ন্ত্রণ করে ট্রেনগুলোকে সেতুটি পার হতে হয়। একটি লাইন হওয়ায় সেতুটি পারাপারের জন্য ট্রেনগুলোকে দীর্ঘ সময় অপেক্ষাও করতে হয়। এসব সমস্যা দূর করে রাজধানীর সঙ্গে দেশের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ উন্নয়ন ও আন্তর্জাতিক রেল নেটওয়ার্ক স্থাপনের পথ সুগম করতে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু নির্মাণ’ প্রকল্প হাতে নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে প্রকল্পটি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী পরিষদে পাস হয় ২০১৬ সালের ১২ ডিসেম্বর। সেতুটি নির্মাণে অর্থায়ন করছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। এ প্রকল্পে স্বল্পসুদে ৭ হাজার ৭৭২ কোটি টাকার দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দিচ্ছে সংস্থাটি। প্রয়োজনীয় বাকি টাকার জোগান দিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। রেলসেতুটির দৈর্ঘ্য হবে ৮ দশমিক ৮ কিলোমিটারএতে ডুয়াল গেজের দুটি লাইন থাকবে। দুই পাশে সংযোগ লাইন ও লুপ লাইনও নির্মাণ করা হবে। দুই পাশে হবে দুটি স্টেশন। নদীর ভেতরে ৪৮টি পিয়ার (খুঁটি) হবে। শুরুতে কংক্রিটের সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা থাকলেও এটি স্টিলের কাঠামোয় নির্মাণের কথা ভাবছেন রেলওয়ের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের কর্মকর্তারাএতে সেতুটির আয়ু বেড়ে দ্বিগুণ হবে বলে জানিয়েছেন তারা। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বর্তমানে দরপত্র মূল্যায়নের কাজ চলছে। সেটিও প্রায় শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে। ঠিকাদার চূড়ান্ত করে শিগগিরই চুক্তি সম্পন্ন করতে চায় প্রকল্প কার্যালয়।সেতুটি নির্মাণের জন্য জাপানের তিনটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দরপত্রে অংশ নিয়েছে বলে প্রকল্প কার্যালয়ের এক সূত্র জানিয়েছে ।বিষয়টি সম্পর্কে যোগাযোগ করলে রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বণিক বার্তাকে বলেন, যমুনা রেলসেতু নির্মাণের জন্য জাপানের ওবায়েশি করপোরেশন সর্বনিম্ন দর প্রস্তাব করেছে। প্রতিষ্ঠানটি আগে দ্বিতীয় কাঁচপুর, দ্বিতীয় মেঘনা ও দ্বিতীয় গোমতী সেতুর নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করেছে। সেতুগুলোর কাজ যেমন নির্ধারিত সময়ের আগেই শেষ হয়েছে, তেমনি খরচও কম হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে খুব ভালো কাজ করেছে। আন্তর্জাতিকভাবেও বেশ সুনাম আছে। এখনো চূড়ান্ত না হলেও মন্ত্রীর কথায় দরপত্র প্রক্রিয়ায় জাপানের ওবায়েশি করপোরেশনের কাজ পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে থাকার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। আগামী মার্চে সেতুর নির্মাণকাজ উদ্বোধনের লক্ষ্য রয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের। এর প্রস্তুতি হিসেবে ৫ নভেম্বর রেলপথমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দলের সদস্যরা প্রকল্প এলাকা পরির্দশন করেন। তারা সেখানে সেতুর সম্ভাব্য অ্যালাইনমেন্ট এলাকা ঘুরে দেখেন। এলাকাটি বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ), বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে রয়েছে। পরিদর্শনকালে রেলওয়ের প্রতিনিধি দল এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এবং রেলসেতু নির্মাণকাজে তাদের সহযোগিতা প্রত্যাশা করে। রেলপথ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সেতুর বিস্তারিত নকশা প্রণয়নের কাজ শেষ হয়েছে। জাপান ও বাংলাদেশের তিন পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের এক জয়েন্ট ভেঞ্চার এ নকশা প্রণয়নের কাজটি করেছে। এছাড়া বর্তমানে সেতুর দরপত্র কার্যক্রমেও রেলওয়েকে সহযোগিতা করছে প্রতিষ্ঠানগুলো। এছাড়া প্রতিষ্ঠানগুলোর নির্মাণকালীন সময়েও পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালনের কথা রয়েছে। ২০১৭ সালের মার্চে প্রতিষ্ঠান তিনটির সঙ্গে রেলওয়ের এ সম্পর্কিত একটি চুক্তি সই হয়। বিদ্যমান বঙ্গবন্ধু সেতুর ৩০০ মিটার উজানে নির্মাণ করা হচ্ছে রেলসেতুটি। নতুন সেতু নির্মাণের ফলে বিদ্যমান সেতুটির কোনো ক্ষতি হবে না বলে বাংলাদেশ নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের এক জরিপে উঠে এসেছে। একইভাবে নতুন রেলসেতুটির জন্য আলাদাভাবে নদী শাসনও করতে হবে না। সব মিলিয়ে প্রকল্পটিকে রেলওয়ের জন্য বেশ ইতিবাচক হিসেবে অভিহিত করছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তারা। জানতে চাইলে বঙ্গবন্ধু রেলসেতু নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক কামরুল আহসান বণিক বার্তাকে বলেন, সেতুটি নির্মাণের জন্য আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে নিয়ে এসেছি। নির্মাণকাজ শেষ করতে মোটামুটি চার বছরের মতো সময় লাগবে। কাজ শেষ হলে ঢাকার সঙ্গে দেশের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলের রেল নেটওয়ার্ক অনেক শক্তিশালী হবে। সুত্র:বণিক বার্তা, নভেম্বর ১০, ২০১৯


কেউ মন্ত্রীর পরিচয় দিলেও ছাড় পাবে না: রেলমন্ত্রী

মুহাম্মদ আমিন: রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন ট্রেনের ছাঁদে বা বিনা টিকেটে ট্রেনে ভ্রমন দন্ডনীয় অপরাধ। অবৈধভাবে ট্রেন যাত্রার বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। অভিযান চলাকালে বিনা টিকেটের কোন যাত্রী মন্ত্রীর পরিচয় দিলেও কেউ ছাঁড় পাবেনা বলে…


রেল ব্যবস্থাপনা দেখতে ভারত যাচ্ছেন রেলমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক: ভারত সরকারের আমন্ত্রণে রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন দেশটিতে সফরে যাচ্ছেন। আজ শনিবার রেলমন্ত্রীসহ আট সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ভারত যাচ্ছেন। রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য মো. আসাদুজ্জামান নূর এবং হীরা মোহাম্মাদ ইব্রাহিমসহ…


রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীতে নারীদের নেওয়া হবে : রেলমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক: রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, আগামীতে রেলওয়ের নিরাপত্তা বাহিনীতে নারী সদস্য যুক্ত করা হবে। বর্তমানে দেশের সব বাহিনীতে নারী সদস্য থাকলেও রেলওয়ের নিরাপত্তা বাহিনীতে কোনো নারী সদস্য নেই বলে মন্তব্য করেন মন্ত্রী। আজ…


অসম্ভব অদক্ষতায় চলছে রেল!

শামীম রাহমান: প্রতিষ্ঠানের পরিচালন দক্ষতা পরিমাপের অন্যতম মানদণ্ড অপারেটিং রেশিও। রাজস্ব আয়ের যত শতাংশ পরিচালন ব্যয় সেটাই অপারেটিং রেশিও। এ রেশিও যত বেশি, প্রতিষ্ঠানের পরিচালন অদক্ষতাও তত বেশি। অর্থাৎ এ রেশিও ১০০-এর যত কম হবে,…


পুরনো ইঞ্জিনে ট্রেনের গতি কমছে

নিউজ ডেস্ক: ইন্দোনেশিয়া থেকে সদ্য আমদানী করা নতুন রেল কোচগুলো ১৪০ কিলোমিটার গতিতে চলতে সক্ষম। কিন্তু কোচগুলোকে ১৪০ কিলোমিটার বেগে টেনে নেয়ার মতো ইঞ্জিন (লোকোমোটিভ) কি রেলের আছে? নতুন বিলাসবহুল কোচ দিয়ে এ মাসেই চালু…


পরিকল্পনার ভুলে ‘লাইনচ্যুত’ রেল

আনোয়ার হোসেন: রেলের প্রায় সব রুটে টিকিটের জন্য যাত্রীদের হাহাকার লেগেই থাকে। তার মানে রেলের সেবা নেওয়ার পর্যাপ্ত লোক আছে। তা হলে আয় বাড়ারও সুযোগ আছে। কিন্তু গত এক দশকে রেল খাতে বিপুল অর্থ খরচ…