শিরোনাম

পদ্মা সেতু রেল সংযোগ

পদ্মা সেতু রেল সংযোগের অগ্রগতি ৮৮ শতাংশ, আগামী জুনে উদ্বোধন

।। নিউজ ডেস্ক ।।আগামী জুনে উদ্বোধন করা হবে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প। ঢাকা-পদ্মা সেতু-যশোর-ঢাকা রুটে চলাচল করবে ট্রেন। এ রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য ১৭২ কিলোমিটার। এর মধ্যে ২৩ কিলোমিটার হবে পুরোপুরি এলিভেটেড (উড়াল)। এর রুটের…


ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে সাড়ে ৩ মাস

।। রেল নিউজ ।। পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্পের কাজের জন্য ঢাকার গেন্ডারিয়া অংশে তিনটি পৃথক রেললাইনের নির্মাণকাজ চলমান থাকায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে ট্রেন চলাচল আজ থেকে সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে…


ভাঙ্গা-পদ্মাসেতু রুটে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলবে আজ

।। রেল নিউজ ।। পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে পদ্মা সেতু পর্যন্ত এই ৩২ কিলোমিটার নতুন রেলপথে পরীক্ষামূলক ‘ট্র্যাক কার’ চলবে। আজ মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) সকাল ১০টায় ভাঙ্গা পুরোনো স্টেশন থেকে পরীক্ষামূলক…


আগামী জুনে পদ্মা সেতুতে ট্রেন চলবে: রেলমন্ত্রী

।। রেল নিউজ ।।আগামী বছরের (২০২৩ সাল) জুন মাসে ঢাকা থেকে পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত রেল চলাচল শুরু হবে বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। শনিবার (২০ আগস্ট) ভাঙ্গা উপজেলার ঘারুয়া ইউনিয়নের…


শুরু হয়ে গেলো পদ্মা সেতুতে রেললাইন বসানোর কাজ

।। রেল নিউজ ।।আজ দুপুর ১২টা ৫ মিনিটে পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তে রেললাইন বসানোর কার্যক্রম উদ্বোধন করেন রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন। এর আগে গত ১৫ জুলাই রেলমন্ত্রী বলেন, ‘পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প সরকারের ১০টি…


প্রতিদিন রেলে চড়ছেন প্রায় দুই লাখ যাত্রী

।।নিউজ ডেস্ক।। প্রতি কিলোমিটারে রেলওয়ের যাত্রীপ্রতি ব্যয় ২.৪৩ টাকা এবং আয় ০.৬২ টাকা। অপরদিকে মালামাল বহনে প্রতি কিলোমিটারে টনপ্রতি খরচ ৮.৯৪ টাকা এবং আয় ৩.১৮ টাকা। গতকাল সোমবার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে জাতীয় পার্টির রুস্তম আলী…


উদ্বোধনের পর শুরু হবে পদ্মা সেতুতে রেললাইনের কাজ

।। নিউজ ডেস্ক ।।আগামী জুন মাসে বহুলপ্রতিক্ষীত পদ্মা সেতু উদ্বোধন করার কথা রয়েছে উল্লেখ করে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, এরপর সেতু কর্তৃপক্ষ রেলের অংশ বুঝিয়ে দিলে জুলাই মাস থেকে সেতুতে রেললাইন বসানোর কাজ শুরু…


‘পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পে তহবিল সংকট’

নিউজ ডেস্ক: পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পে (পিবিআরএলপি) তহবিল সংকট দেখা দিয়েছে বলে চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে। গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটি এ তথ্য জানায়। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ সরকার একই…


টাকা খরচ করতে পারছে না রেলওয়ে

শামীম রাহমান : সরকারের দুটি ফার্স্ট ট্র্যাক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এর একটি পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প। ফার্স্ট ট্র্যাক হলেও প্রকল্পটি বরাদ্দকৃত অর্থ ব্যয়ে হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে। চলতি অর্থবছরেও সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (আরএডিপি) পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পে বরাদ্দ থেকে ৬৮৯ কোটি টাকা বাদ দিয়েছে সংস্থাটি। এর আগে ২০১৮-১৯ অর্থবছরেও পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প থেকে মূল বরাদ্দের বিপুল পরিমাণ অর্থ ফেরত গিয়েছিল। নকশা নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়ায় ওই অর্থবছর প্রকল্পের কাজে ছিল শ্লথগতি। এ কারণে আরএডিপিতে ২ হাজার ৪০ কোটি টাকা বাদ দিয়েছিল প্রকল্প কার্যালয়। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) চলতি অর্থবছরের বাজেটে পদ্মা সেতু প্রকল্পে ৩ হাজার ৯৯৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল সরকার। অন্যদিকে আরএডিপিতে এ প্রকল্পে চলতি অর্থবছর ৩ হাজার ৩০৫ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব দিয়েছে রেলওয়ে। প্রকল্পের কর্মকর্তারা কাজের অগ্রগতিকে সন্তোষজনক দাবি করলেও রেলওয়ের অনেকেই মনে করছেন, ধীরগতির কারণে গত বছরের মতো এবারো মোটা অংকের টাকা খরচ হবে না। পদ্মা সেতু চালুর দিন থেকেই এর ওপর দিয়ে রেল চলাচল চালুর পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী, ২০২১ সালের জুনের মধ্যে গাড়ি চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে পদ্মা সেতু। একই সময়ে সেতুর ওপর দিয়ে রেল যোগাযোগ চালু করতে হলে এ সময়ের মধ্যে রেল সংযোগ প্রকল্পের অন্তত মাওয়া-ভাঙ্গা অংশটির কাজ শেষ করতে হবে। প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে বর্তমানে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে নতুন করে ভূমি অধিগ্রহণ। প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করছে চীনা রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড (সিআরইসি)। সম্ভাব্যতা সমীক্ষা যাচাইয়ের সময়ই রেলপথটির বিস্তারিত নকশা প্রণয়ন করা হয়েছিল। সে অনুযায়ী তৈরি করা হয়েছিল উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি)। পরে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সিআরইসি প্রকল্পের নকশা করে নতুন করে। এতে গতিপথ কিছুটা বদলে গেছে। ফলে কমবেশি ৩০০ একর অতিরিক্ত জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে এরই মধ্যে পাঁচ জেলায় ১২০-১২৫ একর জমি নতুন করে অধিগ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এছাড়া বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের (বিবিএ) কাছ থেকে ৪৮ একর এবং সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কাছ থেকে ২৪৭ একরসহ মোট ৩৪০ একর সরকারি জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। প্রকল্পটিতে অর্থায়ন করছে চীনের এক্সিম ব্যাংক। ব্যাংকটির সম্মতি নিয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সাপ্লিমেন্টারি কন্ট্রাক্ট এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষর করার কথা বাংলাদেশ রেলওয়ের। চুক্তিটি করতে দেরি হওয়ায় এক্সিম ব্যাংকের কাছ থেকে অর্থছাড়ে বিলম্ব হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক গোলাম ফখরুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী বণিক বার্তাকে বলেন, প্রকল্পের অফিস, স্থানীয় অবকাঠামো, গাড়ি কেনাসহ বিভিন্ন খাতে সরকারি তহবিল থেকে বরাদ্দের জন্য চুক্তিটি করা হয়। এ চুক্তির মাধ্যমে প্রায় ১০০ কোটি টাকা সরকারি তহবিল থেকে খরচ করা হবে। আমরা চুক্তির দ্বারপ্রান্তে আছি। এর কারণে প্রকল্পের কোনো সমস্যা হচ্ছে না। ভূমি অধিগ্রহণ, ঠিকাদারের সঙ্গে চুক্তি, পাইলের নকশা চূড়ান্ত করা, ইউটিলিটি শিফটিং কাজে ধীরগতিসহ বিভিন্ন সমস্যায় রয়েছে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প। রেলওয়ের কর্মকর্তারা এসবের দায় দিচ্ছেন প্রকল্প কার্যালয় ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের। তাদের দক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন রেলের একাধিক কর্মকর্তা। এসব কারণে বছর বছর মোটা অংকের টাকা ফেরত যাচ্ছে বলে মনে করছেন তারা। তবে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মোফাজ্জেল হোসেনের মতে, প্রকল্প কর্মকর্তাদের অদক্ষতা নয়, অর্থবছরের বরাদ্দ প্রাক্কলনে কিছুটা ভুলের কারণে পর পর দুই অর্থবছর প্রকল্প থেকে মোটা অংকের টাকা ফেরত যাচ্ছে। তিনি বণিক বার্তাকে বলেন, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ দেশের অন্যতম বড় প্রকল্প। এ ধরনের প্রকল্পে অর্থবছরভিত্তিক বরাদ্দ প্রাক্কলনে কিছুটা এদিক-ওদিক হতেই পারে। এক্ষেত্রেও তা-ই হয়েছে। ফার্স্ট ট্র্যাকভুক্ত প্রকল্প হওয়া সত্ত্বেও বারবার একই ভুল হওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাস্তব কাজ শুরু করতে গিয়ে আমাদের কয়েকটি সমস্যার মুখে পড়তে হয়েছে। অ্যালাইনমেন্ট বদলাতে হয়েছে। নতুন করে জমি অধিগ্রহণ করতে হয়েছে। এসব কাজ করতে গিয়ে বাস্তবায়নের হার কিছুটা কম হয়েছে। বরাদ্দের টাকা ফেরত যাওয়ার এটাই মূল কারণ।  প্রসঙ্গত, ঢাকা থেকে মাওয়া, সেখান থেকে পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত ১৬৯ কিলোমিটার ব্রড গেজ রেলপথ নির্মাণ করা হবে। এর বাইরে ৪৩ দশমিক ২২ কিলোমিটার লুপ ও সাইডিং লাইন ও তিন কিলোমিটার ডাবল লাইন নির্মাণ করা হবে। প্রকল্পের আওতায় ১৪টি নতুন স্টেশন নির্মাণের পাশাপাশি ছয়টি স্টেশনের অবকাঠামো উন্নয়ন করা হবে। সুত্র:বণিক বার্তা, ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০২০


রেলপথ নির্মাণে রাখতে হবে ইলেকট্রিক ট্রাকশনের প্রভিশন

ইসমাইল আলী: রেলওয়ের উন্নয়নে ২০১১ সালে গঠন করা হয় পৃথক মন্ত্রণালয়। গত এক দশকে এ খাতে বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে কয়েকগুণ। এরপরও রেলের উল্লেখযোগ্য কোনো উন্নতি হয়নি। এমনকি বাড়েনি ট্রেনের গতি। বরং প্রতি বছর রেলের লোকসানের পরিমাণ…