শিরোনাম

পদ্মা সেতু

পদ্মা সেতু রেল সংযোগের অগ্রগতি ৮৮ শতাংশ, আগামী জুনে উদ্বোধন

।। নিউজ ডেস্ক ।।আগামী জুনে উদ্বোধন করা হবে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প। ঢাকা-পদ্মা সেতু-যশোর-ঢাকা রুটে চলাচল করবে ট্রেন। এ রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য ১৭২ কিলোমিটার। এর মধ্যে ২৩ কিলোমিটার হবে পুরোপুরি এলিভেটেড (উড়াল)। এর রুটের…


পদ্মা সেতু হয়ে রাজশাহী-ঢাকা ট্রেনের দাবিতে মানববন্ধন

।। রেল নিউজ ।। রাজশাহী থেকে পদ্মা সেতু হয়ে দ্রুতগতির ঢাকাগামী আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে রাজশাহী নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে এ কর্মসূচির আয়োজন করে সার্ক পিপলস লিংক ফোরাম বাংলাদেশ। সংগঠনের…


জাজিরা প্রান্তে পাথরবিহীন রেললাইন নির্মাণের কাজ শুরু

।। রেল নিউজ ।। জাজিরা প্রান্ত থেকে পদ্মা সেতুতে পাথরবিহীন রেললাইন নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। মধ্য ডিসেম্বরে মাওয়া প্রান্তেও ঢালাই হবে। প্রকল্প ব্যবস্থাপক জানান, চার থেকে ছয় মাসের মধ্যেই সেতুতে রেল ট্র্যাক স্থাপন শেষ হবে।…


পদ্মা সেতুতে যথাসময়ে রেল চলাচলে অনিশ্চয়তা যেসব কারণে

।। রেল নিউজ ।। পদ্মা সেতুতে যথাসময়ে রেল চলাচলে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। পদ্মা সেতুর রেল অংশের নকশা জটিলতার অগ্রগতির তথ্য দিতে পারেননি প্রকল্পটির পরিচালক আফজাল হোসেন। তবে ঢাকা-যশোর পর্যন্ত পুরো প্রকল্প ৭০ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে।…


পদ্মা সেতুতে রেলপথ নির্মাণকাজ ২০২৪ সালের জুনে শেষ হবে: সেনাপ্রধান

।। রেল নিউজ ।। পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের আওতায় ১৭২ কিলোমিটার রেলপথের নির্মাণ কাজ ২০২৪ সালের জুনে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, এতে রাজধানীর সঙ্গে…


শুরু হয়ে গেলো পদ্মা সেতুতে রেললাইন বসানোর কাজ

।। রেল নিউজ ।।আজ দুপুর ১২টা ৫ মিনিটে পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তে রেললাইন বসানোর কার্যক্রম উদ্বোধন করেন রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন। এর আগে গত ১৫ জুলাই রেলমন্ত্রী বলেন, ‘পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প সরকারের ১০টি…


পদ্মা সেতুতে রেলপথ বসানোর অনুমতি পেল রেলওয়ে

নিউজ ডেস্ক: পদ্মা সেতুতে যেদিন থেকে যানবাহন চলবে, ঠিক সেদিন থেকেই ট্রেন চালানোর লক্ষ্য ছিল সরকারের। তবে ঋণ চুক্তি করতে বিলম্ব এবং করোনা মহামারীর কারণে পিছিয়ে যায় রেল সংযোগ প্রকল্প। গত ২৬ জুন পদ্মা সেতুতে শুরু হয় যান চলাচল। রেলপথ এখনো প্রস্তুত হয়নি।সেতুর স্প্যানের ভেতরে রেলপথ বসানোর জন্য গতকাল বাংলাদেশ রেলওয়েকে আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরুর অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ। সেতুতে রেলপথ বসানোর কাজটি সম্পন্ন করতে ছয় মাসের মতো সময় লাগার কথা জানিয়েছেন রেলওয়ের কর্মকর্তারা। ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকায় নির্মিত দ্বিতল পদ্মা সেতুর ওপরের চার লেন সড়ক দিয়ে চলাচল করছে যানবাহন। ট্রেন চলাচল করবে নিচতলায় স্প্যানের ভেতর দিয়ে। পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ দেয়ার জন্য ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৬৯ কিলোমিটার নতুন রেলপথ নির্মাণ করা হচ্ছে। বাংলাদেশ রেলওয়ের মাধ্যমে বাস্তবায়নাধীন এ প্রকল্পটিতে ব্যয় হচ্ছে ৩৯ হাজার ২৪৬ কোটি টাকা। রেল সংযোগ প্রকল্পের মাধ্যমে ঢাকা থেকে মাওয়া ও জাজিরা থেকে যশোর পর্যন্ত অংশে কাজ করলেও এতদিন পদ্মা সেতুতে কাজ করার অনুমতি ছিল না বাংলাদেশ রেলওয়ের। গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে সেতুতে কাজ করার অনুমতি পেয়েছে রেল সংযোগ প্রকল্প কর্তৃপক্ষ। গতকাল সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত পদ্মা বহুমখী সেতু ও পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের প্রতিনিধিরা পুরো প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেন পরিদর্শন শেষে জাজিরা প্রান্তে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের সাইট অফিসে আনুষ্ঠানিকভাবে সেতুর ওপর কাজ শুরুর জন্য রেলওয়েকে অনুমতি দেয়া হয়। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক আফজাল হোসেন বণিক বার্তাকে বলেন, মূল কাজ শুরুর আগে প্রস্তুতিমূলক কিছু কাজ করতে হবে। জরিপের কাজ করতে হবে। বিভিন্ন বিষয় পর্যবেক্ষণ করতে হবে। আমরা আশা করছি, প্রস্তুতিমূলক কাজগুলো শেষ করে চলতি মাসের শেষ দিকে ভৌত কাজ শুরু করা সম্ভব হবে। সর্বোচ্চ ছয় মাসের মধ্যে সেতুর ওপর রেলপথ বসানোর কাজটি শেষ করার লক্ষ্য আমাদের রয়েছে। সেতুর স্প্যানের ভেতরে যখন রেলপথ বসানোর কাজ করা হবে, তখন ওপরের সড়কপথে যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করার প্রয়োজন হবে কিনা, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, মূল কাজ শুরুর আগে যে প্রস্তুতিমূলক কাজগুলো করা হবে, তখনই আসলে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করার প্রয়োজনীতার বিষয়টি বোঝা যাবে। এ বিষয়ে এখনই কিছু বলা সম্ভব হচ্ছে না। সার্বিকভাবে পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর যদি যান চলাচল নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়, তাহলে অবশ্যই তা করা হবে। এর আগে গত শুক্রবার পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেন রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। তিনি জানান, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প সরকারের ১০টি অগ্রাধিকার প্রকল্পের একটি।এর মাধ্যমে ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত নতুন রেলপথ তৈরি করা হচ্ছে।প্রকল্পটির মেয়াদ ধরা আছে ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। সময়মতো বাস্তবায়নের জন্য প্রকল্পের কাজকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম ভাগে ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত, দ্বিতীয় ভাগে মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত এবং শেষ ভাগে ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে ঢাকা-মাওয়া অংশে নির্মাণকাজের অগ্রগতি ৬০ শতাংশ, মাওয়া-ভাঙ্গা অংশে ৮০ শতাংশ ও ভাঙ্গা যশোর অংশের নির্মাণকাজের অগ্রগতি ৫১ শতাংশ প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৬০ শতাংশ বলে জানান মন্ত্রী। সূত্র:বণিক বার্তা


প্রতিদিন রেলে চড়ছেন প্রায় দুই লাখ যাত্রী

।।নিউজ ডেস্ক।। প্রতি কিলোমিটারে রেলওয়ের যাত্রীপ্রতি ব্যয় ২.৪৩ টাকা এবং আয় ০.৬২ টাকা। অপরদিকে মালামাল বহনে প্রতি কিলোমিটারে টনপ্রতি খরচ ৮.৯৪ টাকা এবং আয় ৩.১৮ টাকা। গতকাল সোমবার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে জাতীয় পার্টির রুস্তম আলী…


মাত্র চার ট্রেনের জন্য ব্যয় ৪০ হাজার কোটি টাকা!

ইসমাইল আলী: পদ্মা সেতু উদ্বোধন করা হয়েছে গত ২৫ জুন। তবে রেলপথ নির্মাণ শেষ না হওয়ায় শুধু সড়ক অংশটি উদ্বোধন করা হয়েছে। আগামী বছর মার্চ থেকে জুনের মধ্যে পদ্মা সেতুতে ট্রেন চলাচল শুরু হবে বলে ধারণা…


অতিরিক্ত ১৭২ কোটি টাকা চায় চীনা ঠিকাদার

ইসমাইল আলী: পদ্মা সেতুর মূল অবকাঠামো নির্মাণকাজ প্রায় ৯৭ শতাংশ শেষ। আগামী জুনেই সেতুটি উদ্বোধনের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে পদ্মা সেতুতে ট্রেন লাইন স্থাপনের কাজ এখনও শুরুই হয়নি। বরং লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক পিছিয়ে আছে মাওয়া-ভাঙ্গা রেলপথ নির্মাণকাজ।…