শিরোনাম

Articles by RailNewsBD

ঈশ্বরদী-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

নিউজ ডেস্ক: ঈশ্বরদী-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। বেনাপোল-ঢাকাগামী ৭৯৫ নম্বর আন্তঃনগর ‘বেনাপোল এক্সপ্রেসে’র দুটি বগি লাইনচ্যুত হওয়ার হলে রাতেই ওই রুটে স্বাভাবিক হয় ট্রেন চলাচল। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) বিকেল ৫টার দিকে ঈশ্বরদী জংশন…


সিলেট-আখাউড়া রেলপথ এক আতঙ্কের নাম

নিউজ ডেস্ক: আখাউড়া-সিলেট রেলপথের কুলাউড়ায় ২০৬ নম্বর মনু রেল সেতুর কাঠের স্লিপার ২০৮টি। এর অর্ধেক ২০১৬ সাল থেকেই নষ্ট। স্লিপারগুলো যাতে সরে না যায়, সে জন্য এগুলোর উপর ফালি করা বাঁশ পেরেক ঠুকে ‘শক্ত’ করে…


যশোর জংশন দিয়ে চলছে কলকাতাগামীসহ ১৪ ট্রেন!

আহমেদ সাঈদ বুলবুল : দক্ষিণাঞ্চলে যশোরের রেলওয়ে জংশন হয়ে সারাদেশে চলাচলকারী ট্রেনের সিডিউল বিপর্যয় রোধ করা যাচ্ছে না। একমাত্র এ রেলপথ দিয়ে কলকাতাগামীসহ ১৪টি ট্রেন চলাচল করছে। ফলে চলাচলের চাপ সামলাতে না পেরে এই বিপর্যয়…


রেলস্টেশনে তালা আড়াই মাস

নিউজ ডেস্ক: সারকারখানা, বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্রসহ বিভিন্ন শিল্পসমৃদ্ধ সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার ফেঞ্চুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে প্রায় আড়াই মাস ধরে ঝুলছে তালা। কোনো পূর্বঘোষণা ছাড়াই এই স্টেশনের কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে। এখন কোনো ট্রেনও থামে না এখানে। ফলে…


ঈশ্বরদীতে বেনাপোল এক্সপ্রেস লাইনচ্যূত

খুলনা থেকে ঈশ্বরদী হয়ে ঢাকাগামী বিরতিহীন আন্তঃনগর বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেন ঈশ্বরদীতে লাইনচ্যুত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টার দিকে ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন স্টেশন থেকে ট্রেনটি ছেড়ে যাওয়ার কয়েক মিনিট পর ঈশ্বরদী লোকোমোটিভ সেড এলাকায় ট্রেনের পেছনের একটি…


রেলে প্রথমবারের মতো চালু হচ্ছে লোকোমোটিভ সিমুলেটর

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ রেলওয়েতে যুক্ত হচ্ছে লোকোমোটিভ সিমুলেটর। ট্রেন চালকদের (লোকোমাস্টার) প্রশিক্ষণে ব্যবহার হবে এ যন্ত্র সরাসরি ট্রেন ব্যবহার না করে লোকোমোটিভ সিমুলেটরে ট্রেন চালানোর অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে১৫ কোটি ৬০ লাখ টাকায় স্পেন থেকে কেনা হয়েছে সিমুলেটরটিস্থাপন করা হয়েছে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে। আজ সিমুলেটরটি উদ্বোধন করবেন রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কমলাপুরে স্থাপিত সিমুলেটরে আপাতত দেশের দুটি গুরুত্বপূর্ণ রুটের কিছু অংশের ভিডিও গ্রাফিকস সংযুক্ত করা হয়েছে। ঢাকাচট্টগ্রাম রেলপথের ঢাকা-আখাউড়া অংশের ১৫০ কিলোমিটার ও ঢাকাখুলনা রেলপথের ১৫০ কিলোমিটারের ভিডিও গ্রাফিকস যুক্ত হয়েছেএ দুই ভিডিও গ্রাফিকস রেলপথ দুটির বাস্তব অবস্থা চিত্রায়িত হয়েছেফলে প্রশিক্ষণের সময় রুট দুটি সম্পর্কে বাস্তবিক ধারণা অর্জনে সক্ষম হবেন চালকরা। পর্যায়ক্রমে দেশের সব রুট সিমুলেটরে অন্তর্ভুক্ত করার কথা জানিয়েছেন রেলওয়ের কর্মকর্তারা। লোকোমোটিভ সিমুলেটর সংগ্রহ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক নূর আহাম্মদ হোসেন বণিক বার্তাকে বলেন, সিমুলেটরটি দিয়ে বাস্তবে ট্রেন না চালিয়েও ট্রেন চালানোর অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন চালকরাবাস্তবে একটি ট্রেন ইঞ্জিনে যা যা থাকে, সিমুলেটরেও সেসব থাকছে পাশাপাশি রুটগুলোর ভিডিও গ্রাফিকস থাকছেসিমুলেটরে সবকিছু কৃত্রিমভাবে গড়ে তোলা হয়েছে। স্পেন থেকে কেনা সিমুলেটরটিতে ট্রেন চালানোর সময় ১২ ধরনের প্রতিবন্ধকতার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, ট্রেন চালানোর সময় হঠাৎ সামনে কোনো মোটরযান বা অন্যকিছু চলে এলে তাত্ক্ষণিক করণীয় কী হবে, তা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা আছে। লেভেল ক্রসিং, সিগন্যালিংসহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিকূল পরিস্থিতিতে চালকের করণীয় নিয়েও প্রশিক্ষণের সুবিধা রয়েছে। ট্রেন চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের অনেক বিষয় এ সিমুলেটরে সংযুক্ত আছে বলে জানিয়েছেন তিনি। সিমুলেটরের মাধ্যমে চালকদের প্রশিক্ষণের জন্য রেলওয়ের তিনজন জ্যেষ্ঠ সহকারী প্রকৌশলী ও একজন কর্মকর্তা স্পেন থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে এসেছেন। তারা নতুন চালকদের প্রশিক্ষণ দেয়ার পাশাপাশি নতুন প্রশিক্ষক তৈরিতেও কাজ করবেন। প্রাথমিকভাবে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত লোকোমাস্টারদেরই সিমুলেটরে প্রশিক্ষণে অগ্রাধিকার পাবেন। রেলওয়ের কর্মকর্তা বলছেন, ট্রেন চালক হিসেবে প্রাথমিকভাবে ‘সহকারী লোকোমাস্টার (গ্রেড-২)’ কর্মী নিয়োগ করা হয়। এরপর নিয়োগপ্রাপ্ত সহকারী লোকোমাস্টারকে পাঠানো হয় দুই বছর মেয়াদি বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে। সরাসরি ট্রেন চালানোর আগে একজন লোকোমাস্টারকে অন্তত ৮-১০ হাজারবার ট্রেন চালানোর অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হয়। এতে প্রশিক্ষণ সময় আরো বেড়ে যায়। লোকোমোটিভ সিমুলেটরের মাধ্যমে এ প্রশিক্ষণের মেয়াদ অনেকটাই কমে আসবে বলে জানিয়েছেন রেলওয়ের কর্মকর্তারা। সব মিলিয়ে ১ হাজার ৭৪২ জন ট্রেন চালক বর্তমানে রেলওয়েতে কর্মরত। এর মধ্যে অভিজ্ঞ চালকের (লোকোমাস্টার গ্রেড-১) সংখ্যা মাত্র ২৩৬ জন। গ্রেড-২ র্যাংকের চালক আছেন ৩৮৮ জন। চলাচলরত যাত্রী ও পণ্যবাহী ট্রেনের তুলনায় চালকের সংখ্যা অনেক কম। নতুন চালকদের অভিজ্ঞতাতেও রয়েছে ঘাটতি। বিদ্যমান ব্যবস্থায় চালক প্রশিক্ষণের জন্য সরাসরি ট্রেন ব্যবহার করা হয়। এজন্য প্রশিক্ষণ দিতে গিয়ে চলাচলরত ট্রেনগুলোই ব্যবহার করছে রেলওয়ে। সহকারী লোকোমাস্টার (গ্রেড-২) পদে যোগ দিয়ে একজন চালকের পূর্ণাঙ্গ লোকোমাস্টার হতে সময় লাগে আট বছর। সিমুলেটর ট্রেন চালকদের প্রয়োজনীয় অভিজ্ঞতা অর্জনের এক্ষেত্রে এ দীর্ঘ সময় কমিয়ে আনবে বলে মনে করছেন রেলওয়ের কর্মকর্তারা। সুত্র:বণিক বার্তা, অক্টোবর ২৪, ২০১৯


বিনা মূল্যে ৩৮০ টিকিট চায় কৃষক লীগ, বিব্রত রেলওয়ে

সুজিত সাহা : আগামী ৬ নভেম্বর ঢাকায় কৃষক লীগের জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। চট্টগ্রাম থেকে কয়েকশ প্রতিনিধি এতে যোগ দেবেন। তাদের জন্য রেলওয়ের কাছ থেকে বিনা মূল্যে ৩৮০টি স্লিপিং বার্থ টিকিট চেয়েছে কৃষক লীগের চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কমিটি। সংগঠনটির এই আবদারে বিব্রত রেল কর্তৃপক্ষ। বিনা মূল্যে টিকিট দেয়ার সুযোগ না থাকার বিষয়টি রেলওয়ের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে সংগঠনটিকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। কিন্তু কৃষক লীগ চট্টগ্রাম উত্তর জেলার শীর্ষ নেতারা ফ্রিতে টিকিট নিতে নাছোড়বান্দা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ২০ অক্টোবর ফ্রিতে টিকিট নিতে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তাকে (সিসিএম)  উদ্দেশ করে চিঠি দেয় বাংলাদেশ কৃষক লীগ চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কমিটি। সংগঠনের সভাপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক সফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ৬ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিতব্য ‘বাংলাদেশ কৃষক লীগ জাতীয় কাউন্সিল-১৯’-এর প্রথম অধিবেশন ও ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের মিলনায়তনে দ্বিতীয় অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। ওই কাউন্সিলে ১৯০ জন কাউন্সিলর যোগ দেবেন বলে এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে জানানো হয়েছে। সম্মেলন উপলক্ষে ৫ নভেম্বর তূর্ণা-নিশীথায় (চট্টগ্রাম-ঢাকা) ট্রেনের ১৯০টি প্রথম শ্রেণীর সিট বা চারটি বগি এবং ৬ নভেম্বর ফিরতি পথে তূর্ণা-নিশীথা (ঢাকা-চট্টগ্রাম) ১৯০টি প্রথম শ্রেণীর সিট বা চারটি বগি বিনা মূল্যে বরাদ্দ দেয়ার অনুরোধ করা হচ্ছে। নিয়ম না থাকায় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ তাদের এ চিঠি গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানালেও কমিটির নেতারা মৌখিকভাবে এ দাবি জানিয়ে আসছেন। বিষয়টি নিয়ে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেন, সরকারি দলসহ বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচিকে সামনে রেখে টিকিট কিনতে চাইলে রেলওয়ে সর্বোচ্চ সহযোগিতার চেষ্টা করে। কিন্তু এই প্রথম রেলে ফ্রি টিকিটের দাবি এসেছে। একটি স্বনামধন্য রাজনৈতিক সংগঠনের এ ধরনের কাজে রেলওয়ের সংশ্লিষ্টরা বিব্রতবোধ করছেন। রেলস্টেশন ও বাণিজ্যিক বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ট্রেনে ফ্রি টিকিটের কোনো ব্যবস্থা নেই। শুধু যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা প্রয়োজনীয় তথ্য ও কাগজপত্র প্রদানসাপেক্ষে ট্রেনে ফ্রিতে ভ্রমণ করতে পারেন। এক্ষেত্রে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা একটি ট্রেনের সর্বোচ্চ শ্রেণীর টিকিটও ফ্রিতে সংগ্রহ করতে পারবেন। একটি ট্রেনে চারটি আসন মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সংরক্ষিত থাকে। তবে সাধারণ মুক্তিযোদ্ধারা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকিট পেলেও টিকিটের অর্থ পরিশোধ করতে হয়। এছাড়া প্রতিটি আন্তঃনগর বা অন্যান্য ট্রেনে কোটার মাধ্যমে ২০টি টিকিট অর্ধেক মূল্যে প্রতিবন্ধীদের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সরবরাহের সুযোগ রয়েছে। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তি ট্রেন ভ্রমণের ক্ষেত্রে একটি টিকিট অর্ধেক মূল্যে সরবরাহ করা হলেও চাইলে আরো একটি টিকিট পূর্ণ ভাড়া প্রদান করে সংগ্রহ করতে পারবেন। অন্যদিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা ওয়ারেন্টের মাধ্যমে টাকা না দিয়েও টিকিট নিতে পারেন। তবে আন্তঃমন্ত্রণালয় হিসাবের অধীনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে টিকিটের টাকা রেলওয়েকে পরিশোধ করা হয়। সম্মেলনে যেতে বিনা মূল্যে টিকিট চাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে উত্তর জেলা কৃষক লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী বণিক বার্তাকে বলেন, কৃষক লীগের জাতীয় সম্মেলনের জন্য আমরা টিকিটগুলো চেয়েছি। তবে এখনো পর্যন্ত রেলের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। সম্মেলনে যেতে আগামী শনিবারের মধ্যে টিকিট সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। রেলের পরিবহন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, তূর্ণা-নিশীথা এক্সপ্রেস ট্রেনটি ১৭টি কোচ নিয়ে চলাচল করে। এর মধ্যে দুটি কোচ এসি বার্থ, একটি নন-এসি বার্থ, সাতটি শোভন চেয়ার এবং সাতটি এসি চেয়ার কোচ থাকে। যদিও কৃষক লীগ আসা ও যাওয়ার জন্য প্রতিটি ট্রেনে চারটি নন-এসি বার্থ শ্রেণীর (১৯০ করে সর্বমোট ৩৮০টি) টিকিট সংগ্রহের আবেদন করেছে। প্রতিটি টিকিটের মূল্য ৭৩৫ টাকা হিসাবে এসব টিকিটের মোট ভাড়া হবে ২ লাখ ৭৯ হাজার ৩০০ টাকা। এরই মধ্যে রেলের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা,  রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সদস্য ও বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাকে দিয়ে ফ্রিতে টিকিট প্রদানের জন্য তদবির করছে কৃষক লীগের চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কমিটি। সুত্র:বণিক বার্তা, অক্টোবর ২৪, ২০১৯


টাঙ্গাইল রেলস্টেশনে সিট নেই, বেশি টাকায় টিকেট মেলে চা স্টলে

নিউজ টাঙ্গাইল ডেস্ক: টাঙ্গাইল রেলওয়ে স্টেশনে লাইনে দাঁড়িয়ে টিকেট পাওয়া না গেলেও অতিরিক্ত টাকার স্টেশনের দোকানে সিটসহ টিকেট মিলে। কালোবাজির মাধ্যমে অতিরিক্ত টাকার বিনিময়ে টিকেট পেলেও সাধারণ যাত্রীরা পায় না। ফলে টাঙ্গাইল থেকে দাঁড়িয়ে ঢাকাসহ…


গাইবান্ধা-বোনারপাড়া রেল সড়কের ত্রিমোহিনী স্টেশন বন্ধ

আবু জাফর সাবু:পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের গাইবান্ধা-বোনারপাড়া রেল সেকশনের ত্রিমোহিনী রেলওয়ে স্টেশনটি ক্লোজড করেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। ফলে এই স্টেশন থেকে দূরদূরান্তে যাতায়াতকারী রেল যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এই রেল স্টেশনটি পুনরায় চালু করার জন্য এ অঞ্চলের…


ডেমু ট্রেনের বেহাল দশা

বাংলাদেশের মতো জনঘনত্বের দেশে রেল হইতে পারিত আদর্শ যোগাযোগমাধ্যম। কারণ রেল একই সাথে সাশ্রয়ী, নিরাপদ ও আরামদায়ক; কিন্তু তাহা হয় নাই। রেল আমাদের দেশে লাভজনক নহে। ২০১৩ সালে চালু হওয়া ডেমু ট্রেনের ক্ষেত্রেও ইহার ব্যতিক্রম…