শিরোনাম

Articles by RailNewsBD

তূর্ণা নিশীথার চালক ও গার্ড দায়ী : তদন্ত প্রতিবেদন

নিউজ ডেস্ক:ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবার মন্দবাগ রেল স্টেশনে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে গঠিত বিভাগীয় পর্যায়ের তদন্ত কমিটি ওই দুর্ঘটনার জন্য তূর্ণা নিশীথার চালক, সহকারী চালক ও গার্ডকে দায়ী করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে। শুক্রবার দুপুরে রেলওয়ের…


তিন সিগন্যাল মানেনি তূর্ণা

নিউজ ডেস্ক:ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মন্দবাগে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার তদন্ত চলছে। ১০টি কারণ সামনে রেখে পাঁচটি কমিটি তদন্ত করছে। একটি কমিটির এক সদস্য জানান, তূর্ণা নিশীথা এক্সপ্রেসের চালক সিগন্যাল না মানায় দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে তদন্তে বেরিয়ে…


রেলে রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত হলে দুর্ঘটনা কমবে

নিউজ ডেস্ক: দিন দিন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে রেলপথ। মাত্র ৩ দিনের ব্যবধানে বড় দুটি দুর্ঘটনাই এর প্রমাণ। এমন অবস্থায় রেলওয়ের সাবেক কর্মকর্তারা বলছেন, রেলে দুর্ঘটনা রোধ করতে হলে রেলপথ ও ট্রেনের রক্ষণাবেক্ষণে যত্নবান হতে হবে।…


৬ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের রেল যোগাযোগ সচল

নিউজ ডেস্ক: সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হওয়ার ৬ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের রেল যোগাযোগ সচল হয়েছে। তবে লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার ও সংস্কার শেষ হতে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে…


সিগন্যাল নিয়ে ৩ মাস আগেই অভিযোগ করেছিলেন চালকরা

সুজিত সাহা : মন্দবাদসহ একাধিক স্টেশনের সিগন্যাল ত্রুটি ও অস্পষ্টতার বিষয়ে তিন মাস আগেই অভিযোগ করেছিলেন ট্রেনচালকরা। চলমান ডাবল লাইন প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের রাখা নির্মাণসামগ্রী, বালি ও ইট রাখার কারণে দূর থেকে সিগন্যাল বাতি দেখা যেত না বলে অভিযোগে উল্লেখ করেন তারা। বাংলাদেশ রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক-কর্মচারী সমিতি চলতি বছরের ৩০ জুলাই রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপকের (জিএম) কাছে সিগন্যাল, সংকেতসহ সেকশনওয়ারি নানা সমস্যা জানাতে বৈঠকের আবেদন জানান। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৩১ জুলাই চট্টগ্রামের সেন্ট্রাল রেলওয়ে বিল্ডিংয়ের (সিআরবি) জিএম কার্যালয়ে সমিতির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন জিএম নাসির উদ্দিন আহমেদ। বৈঠকে সেকশন অনুযায়ী সিগন্যাল ত্রুটির কারণে ট্রেন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে বলে লিখিত চিঠি দেয়া হয় সমিতির পক্ষ থেকে। জিএমের পক্ষ থেকে সমস্যা সমাধানে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে জানানো হলেও মন্দবাগসহ সিগন্যালের প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করেনি রেলের সংশ্লিষ্ট দপ্তর। সমিতির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, মন্দবাগে প্রবেশের আগেই আউটারে বালির ঢিবির কারণে আপ আউটার সিগন্যাল দেখতে পান না চালক। এ কারণে মন্দবাগ স্টেশনের সিগন্যালের আগে আরো একটি রিপিটার সিগন্যাল বসানোর অনুরোধ করা হয়। অর্থাৎ মূল সিগন্যাল দেখা না গেলে বিকল্প সিগন্যালের ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানানো হয়। এখন পর্যন্ত সে দাবি বাস্তবায়ন হয়নি। মন্দবাগ স্টেশন মাস্টার অফিস সূত্রে জানা গেছে, লাকসাম-আখাউড়া ডাবল লাইন প্রকল্পের কাজ চলমান থাকায় পথিমধ্যে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো নির্মাণসামগ্রী যত্রতত্র ফেলে রাখে। ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে দ্রুতগতির ট্রেন চলাচল করায় অনেক সময় এসব সামগ্রীর জন্য সিগন্যাল বুঝতে সমস্যা হয় চালকদের। বিশেষ করে রাতের বেলায় বেশি সমস্যায় পড়তে হয়। তাছাড়া রাতে কুয়াশার কারণে প্রতিবন্ধকতা থাকলে সিগন্যাল দেখতেও সমস্যা হয় বলে জানিয়েছে চালক সমিতি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী বণিক বার্তাকে বলেন, মন্দবাগ স্টেশনে প্রবেশের আগেই আউটার সিগন্যাল দেখতে পান না চালক। সিগন্যালিংয়ের বিভিন্ন ত্রুটি ও এর প্রতিকার চেয়ে আমরা কয়েক মাস আগেই রেলের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা না হলে বাংলাদেশ রেলওয়েতে ট্রেন পরিচালনা ঝুঁকিপূর্ণই থেকে যাবে। সমিতির অভিযোগে আরো বলা হয়েছে, বড়তাকিয়া, মুহুরীগঞ্জ স্টেশনের আপ আউটার গাছের জন্য দেখতে পান না চালক। এছাড়া হাসানপুর, গুণবতী স্টেশনের লুপ লাইন থেকে অ্যাডভান্স স্টার্টার সংকেত দেখা যায় না। সিলেট সেকশনের মনতলা, শাহাজীবাজার, কুলাউড়া, মাইজগাঁও স্টেশনের আউটার হোম সিগন্যাল রেলপথ সংলগ্ন গাছের ডালপালার কারণে দৃশ্যমান হয় না। এজন্য বেশকিছু সেকশনের স্টেশনে ট্রেন প্রবেশ নির্বিঘ্ন করতে একাধিক রিপিটার সিগন্যাল বসানোর প্রস্তাব করা হয় সমিতির পক্ষ থেকে। এর মধ্যে লাকসাম আপ আউটার থেকে হোম সিগন্যাল দেখা না যাওয়ায় রিপিটার সিগন্যাল বসানো জরুরি বলে জানান সমিতির নেতারা। এছাড়া ভৈরব আপ আউটার, আখাউড়া-গঙ্গাসাগর সেকশনের ডাউনের এটি বোর্ড থেকে আউটার এবং আউটার থেকে হোমের রিপিটার, শশীদলের ডাউন আউটার, ভানুগাছ স্টেশনের আপ আউটার ও রশিদপুর স্টেশনের ডাউন আউটারে রিপিটার সিগন্যাল বসানোর দাবি জানানো হয়েছিল। পাশাপাশি সিজিপিওয়াই-ফৌজদারহাট সেকশনের এটি বোর্ড থেকে হোম সিগন্যাল দেখা না যাওয়ায় রিপিটার সিগন্যাল বসানোর প্রস্তাব দিলেও এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি রেলের সংকেত ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ থেকে। জানতে চাইলে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক নাসির উদ্দিন আহমেদ বণিক বার্তাকে বলেন, আমি দায়িত্ব নেয়ার পর রেলের বিভিন্ন সংগঠন আমার সঙ্গে দেখা করেছে। তারা যেসব দাবি দিয়েছিল, সেগুলো নিশ্চিতভাবেই সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোয় পাঠানো হয়েছে। সমস্যা থাকলে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো সমাধান করবে। সুত্র:বণিক বার্তা, নভেম্বর ১৪, ২০১৯


উল্লাপাড়ায় ট্রেন লাইনচ্যুত, পুড়ে গেছে ৪ বগি

নিউজ ডেস্ক:  ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহতের ক্ষত শুকাতে না শুকাতেই আরও একটি দুর্ঘটনা ঘটেছে সিরাজগঞ্জে। জেলার উল্লাপাড়ায় রংপুর এক্সপ্রেসের ৮টি বগি লাইনচ্যুত হয়ে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। ৫টি বগিতে আগুন লেগেছে,…


১০ বছরে ২ হাজার রেল দুর্ঘটনা, মৃত্যু ২৬৩ জনের

তামিম মজিদ : নিরাপদ বাহন হিসেবে যাত্রীদের পছন্দের শীর্ষে ট্রেন। কিন্তু একের পর এক দুর্ঘটনায় সেই বাহনই এখন যাত্রীদের কাছে হয়ে উঠছে আতংক। ঘন ঘন দুর্ঘটনার ফলে রেলপথে যাত্রায় মানুষের মধ্যে ভীতি কাজ করছে। ফলে…


এনালগ থেকে ডিজিটাল : এত উন্নয়নের পরও থামছে না দুর্ঘটনা

 শিপন হাবীব: স্বাধীনতার পর রেলপথের সংকেত ও রিলে ইন্টারলক ব্যবস্থা (ট্রেন যে লাইনে যাবে তা নির্ধারণ) ছিল এনালগ (হাতে পয়েন্ট তৈরি করতে হতো)। সময়ের বিবর্তনে প্রযুক্তির ৬ ধাপ উন্নয়নের পর এখন এ ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ডিজিটাল…


তূর্ণা নিশীথার চালকের ভুলে ভয়াবহ দুর্ঘটনা: রেলমন্ত্রী

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মন্দবাগ রেল স্টেশনে দুটি ট্রেনের সংঘর্ষে ১৬ জন নিহত ও বহু হতাহতের ঘটনাটি তূর্ণা নিশীথার চালকের ভুলের কারণে ঘটেছে বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। এ দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে ইতিমধ্যে পাঁচটি তদন্ত…


ঘন কুয়াশার কারণে লালবাতি দেখতে পাননি চালক!

ঘন কুয়াশার কারণে সিগন্যাল আগেভাগে দেখতে না পাওয়ার কারণে কসবার মন্দবাগে ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটেছে। তুর্ণা নিশিথা ট্রেনের সাময়িক বহিস্কৃত চালক তাহের উদ্দিন বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তাদের কাছে সিগন্যাল দেখতে না পাবার বিষয়টি স্বীকার করেছেন।  তবে মন্দনাগ…